বাইশ এমনই একটি বয়স
যেন ঘণিয়ে আসে সময়!
বড়ই প্রতিকূলতা যৌবন
অসাধারণ ভাবনাময় মন।


কত কথা প্রাণ ছল-ছলায়
পড়া-লেখা-কাজ-কর্ম-সব
মিলে বেকারত্ব জীবন বড়ই
অসহায় কাঁটে গুপ্ত যৌবনটি।


কি যে উপায় মর্ম জ্বালা যে
কেহ বুঝতে চায় না এ'ধরা।
জেনেও জানে না; স্বপ্ন-চূড়া
সকল পাপীই হয় ধর্ম বাজঁ।


সেই জীবন অতিবাহিত কর্ম
জীবনে পদার্পণ যে পুরূষেরা
হয় সচেতন সচল চলা প্রাণ
তারাই হয় যোগ্য বিবাহপাত্র।


যে সকল পুরূষেরা নিজেকে
চিনতে পেরে যোগ্য হয় হৃদ!
তেমন মানুষ গুলিই উপযুক্ত
পরিবার গঠনে সাঁজে সাঁজায়।


এক অনন্য সুন্দরত্ব পরিবারেই
আনতে যৌবন-জোঁয়ার রমণী!
সেই যৌবন প্রকৃতই হয় বিবাহ
যোগ্য পাত্র-পাত্রী শুভকামনার।


বাইশের আলোকময় যৌবনটি
খুবই প্রেরণার পুরূষ বলে কথা;
কোনই বাঁধন চায় না স্পন্দনটি
শুধুই পেতে চায় যে ভালোবাসা।
×××××××××××××××××××××××××
বাণী: বাইশ নামক পুরূষ যৌবনের জীবন ভাবনা তাগিদ বড়ই বেসামাল সময়। শুধুই প্রেমের টানে ছুটে চলতে চায়। অন্যথায় অলীক চেতনা যৌবন ধ্বংস ভাবনা ভঙ্গরের যৌবন-যুবক।