এখন কি যে উপায়; ভাবছি কি করি;
কেমন করে জানি' পাত্রী কেমন ভাল?
সকলেই পঞ্চমূখ প্রশংসা উৎড়ায় পড়ে
সভ্যতার বেড়া জ্বাল ভেদ খুবই কষ্টকর।


এমন সকল অদ্ভূত মানুষ আজব গল্প
ভালকে মন্দে; আর মন্দকে ভালতেই!
হয় করে খোঁশ-গল্প সেরা সকল জনে
নেই কোনই তুলনা তাদের অপরেরা।


তা তো বেশ পাত্রী বেশ সুনামে ধরার
মহা মুশকিল কি ভাবে জানা যায় পাত্রী
আসরেই কতটা প্রকৃতই জগৎ ধাত্রীর?
দেখা যাক' পাত্রী পক্ষ পাত্র পক্ষের কি?


কিসে হবে অপরকে চেনার উপায় মন
হায়রে মানুষ! গোপন থাকে কি কিছু?
তবে কেন বল মিথ্যা কথা, কর গল্প?
সবই যখন স্পর্ষ্ট হয়' তখন কেমনে চল?


লজ্জ্বাবোধ কি হয় না তোমরা চোখ-মুখ
যেখানে দু'টি জীবনের অসাধারণ ভা্লো
লাগা, ভালোবাসা বসবাস জীবন মূল্য!
সেই জীবনে মনে করি আরে অপরাধ কি?


অপরাধ করে একজনার সাথে' আর দেই
তুলে অপর জনার কাঁধে; কেন'রে মানুষ?
আসলে তোমরা কি সত্যই মানুষ এ'ভবে?
ধান্দা জীবনের অসমতা চল; নয় মানুষ।


সন্ধ্যান; খোঁজ-খবর নিয়ে জানা যায়
মেয়ের স্বভাব চরিত্র নয়'তো তেমনটি
হয়ে ছিল একটি বিবাহ্ নৌ-সৈনিকের
সহিত। সেখানে দু'বছরের সংসার শেষ।


কেইচ কারবার থানা পুলিশ যৌতুকের
অপরাধ দেখিয়ে মামলার জের শেষে
ফয়সালা দাবী দেন-মোহরের টাকার
কোর্টে রায় পেলেই সংসার ডিশমিস।


ঐ'মেয়েটার ও পরিবারের ব্যবসাতে
অসম্ভব লাভ। পুঁজি হল শরীর রূপ
চর্চার অসাধের সুগ্ধির শোধা অপ্রিয়!
মন্দের শেষ' ভালো আর কোথা পাই?


এমন সকল পিতা-মাতা নেই অভাব
এইন সমাজ তটে পৃথিবীর বুকটিতে।
অতুলনীয় কথা-বার্তার অসভ্যের দল
চলতে থাকে এই ধারা বাহিক ছয় কল্প।
×××××××××××××××××××××××××××
বাণী: মানুষ সমাজের এক অনিয়ম-তান্ত্রিক কর্ম-কান্ডের বেঁড়া জ্বালের জন। মানুষ ভাল হলেই সমাজ হবে অপরূপ সৌন্দার্যের অনন্য। আর মানুষ মন্দ স্বভাবের হলে সমাজ কষ্টে অশ্লীলতায় পতিত হয়। যা মানুষের জন্যেই অকল্যাণ কর।।