যখন বয়স আঠারো পেরিয়ে
পঁচিশ কুঠাতে পা পড়তেই'
এই দেশের ছেলে-মেয়েরা
হই বয়সে বিবাহ যৌবনের।
মনে মনে ভাবী কেমন বউ
পাবো মনোহরিণী চোখের?
লাগবে ভাল অপূর্ব হরণের
যৌবন যেন পান সূধা ভরা।
অনেক দেখা-শোনা-পছন্দ
অপছন্দ বহু কথা-বার্তার।
হাজার কথার একটি চরণ
বাক-বিতন্ডা-তর্ক-তর্কীতে।
এক সময়ে কত গন্ডা দেখা
মানুষ মানুষকেই হয় পছন্দ!
পছন্দেরও শেষ নেই আর
অপছন্দেরও শেষ হয় না।
সেই যেন হয় একে অপর
বোঝা-পড়ার পহর বাহিত!
আত্মীয় বন্দন সুমতি চলে
মান-অভিমান সুন্দর মিলন।
হতে হয় মহত্ত বরণ মাল্যে
অভিনন্দন অভিপ্রেত সুগতি।
এমন করেই হতে হয় বিধান
আল্লাহর শাসন অনুগামী মত।
জীবন যৌবন সুউচ্চমান চল
অর্জিত সুকর্ম ফল যাপিত!
সেই জীবনই প্রকৃত মূল্যবান
যৌবন পিপাসা মিটাতে সূধা।
অনুশাসন ধর্ম-কর্ম অনুধাবন
মেয়ে পক্ষও সুচিন্তিত ভাবনা!
পাত্র হলে কর্ম-দক্ষ সেই না
যোগ্যের যক্ষের অমূল্য ধন।
×××××××××××××××××××××××
বাণী: ধন থাকলে ধনী হওয়া যায়। কিন্তু প্রকৃত ধনী তো সেই সকল লোকেরা। যে সকল লোকেরা কখনও অপরাধ জগৎ তৈরি করে পরধন রত্নের অবৈধ ধনী বনে বিলাস জীবন যাপন করেন না। সেই সকল লোকেদের খুবই অভাব। আমার জানা মতে প্রকৃত ধনী লোক খুবই কম আছে।