ঐ যে সেই বকনা বাছুরটি একদিন
ঐ পরিবারেই ধীরে ধীরে বড় হতে..
সময়ের ব‍্যবধানে হয় যে যৌবনা
আসে য‍ৌবনের ডাক! দিতে সাঁড়া।


সেই তরে  মন পেতে চায় ভালবাসা
কি যে এক অনুভূতির যা সত‍্যই বেশ
লেগেছিল ঐ বকনা বাছুরের প্রতিটি
চাওয়া-পাওয়া ও ভাললাগা-ভালবাসা।


কি যে প্রাণের টানে রয়ে থাকে সেই
বকনা বাছুরটির যৌবনাতে পেতে
ভালবাসা একটি যৌবনের টানের
অনন‍্যতায় ভরা স্বাধের পুরুষ হরিণী!


টানা টানা চোখের অপূর্বরুপ লাবণ‍্য
দেখতে ভারী চমৎকার ঐ সেই বকনা
বাছুরকে চরম ও পরিপূর্ণ ভালবাসার
স্বাধ বোঝাতে রয়ে রয় কাঙ্খিত বর।


গরুজাতের বীজ বপন কারী ষাঁড়!
যা না কি বাচ্চা উৎপাদনে ওস্তাদ।
একদিন সময় করে বকনাকে হয়
নেওয়া পুরুষ জাতের ষাঁড়টির কাছে।


বকনাটা বয়স মতে ডেকেছে সময়েই
সেই ভাললাগা আর ভালবাসাতে কি
যে চমক-প্রমোদে একে অপরকে পেয়ে
কাছে! চরম আকারে কাছে আপন মন


ও প্রাণের টানে; পরিপূর্ণ ভালবাসা দেয়
যে উজার করে। বকনাটি পুরুষ জাতের
ষাড় নামক গরুটির পূর্ণ সোহাগ পেয়ে
আহলাদের আটখানাতে সাড়া জাগে ঐ'


সেই যৌবন বলে কথা মা সম্ভবনায় এক
অন‍্য রকমের পোয়াতীতে পরিণতের রুপ!
ঐ বকনা বাছুরটিই একদিন  দিবে বাচ্চা
কি যে  আনন্দ আবার হবে দেখা নতুনের।


গরু হবে ঐ বাড়িতে নতুন মেহমানের বেশে
সেই তরে আরো ভালবাসা পায় বকনা সন্তান
সম্ভাবনা পোয়াতী বাছুরটি যে। আ-হা-কি-যে
লাগে ভাল সেই জনেরাই জানে যারা পশুর


প্রতি একান্তই ভালবাসা ও পরিচর্যা জানে।
চমৎকার ঘটনাবলী পঞ্চম পর্ব পড়ার এক
চমকের তরের আহবানে নিবেদন রেখে
আজকের মত সমাপ্তে "বকনা বাছুরের
ইতি কথা (চার)" এর পর পাঁচ আবেদনে।
===×××===
===×××===
বাণী: পৃথিবীতে প্রাণী জগৎ বলতেই (নারী-পুরুষ) রয়েছে। যেখানেই নারী পুরুষ বলে কথা হয়। সেখানেই একটি সুন্দর দৃষ্টি কটুর আলাপন তৈরীতে বেশ মজা হয়ে থাকে লাজুক লাজুক কথাপোকথনে। সেই চেতনাতেই  পশু জাত (নারী-পুরুষ) এর মাঝেও যৌবনের সময়ে ভালবাসা পেতে' চরম আকার ধারণ করে থাকে। সেই ভালবাসাতে পরিপূর্ণ তৃপ্তির অনন‍্য স্বাধে নতুন করে সহজাতের মা হওয়ার স্বপ্ন পূরণ করে বংশ বিস্তার করে থাকে। এটাই পৃথিবীর নিয়ম।