একশ্রেণীর লোকেরা ধরেন
করে থাকেন ব্যবসা হরেক
রকমের লোক জনে বলে
ওহে ব্যাপারী তুমি তো
ভারী করছো কারবারি!


ছোট-খাট করতে ব্যবসা
এক সময়ে হয়ে যান মস্ত
বড় ব্যবসায়ি! পাইকারী
মহাজন!! কি নাম তার
ছিল না ব্যাপার সেপার।


ধীরে ধীরে হয়েছে টাকা
-পঁয়সা সমাজে দেখা দেয়
ঐ শ্রেণীর লোক গুলির কি
যে হরহামেশাতেই বড়মানষি?


ঐ লোক গুলি না কি এক
সময়ে ছিল অর্থ কষ্টের এক
জন’ বংশের বালাই বলতে
ছিল না যে কিছুই তাদের।


যখনই একটু আধটু টাকা-পঁয়সা
হয়েছে হাতে না কি এখন
যে সে নিজ ভ্রান্তের খেয়ালে
হতে চায় ঐ ব্যবসায়ের ভারীতে


ব্যাপারী থেকে বংশ নাম
কওলাবে মিয়া। সেই দিনের
ব্যাপারী আজ হল বুঝি মিয়া।।
তাহলে বোঝা যায় যে আবার


কেমন বংশ? ইচ্ছা করলেই
হওয়া যাবে জমিদার ভাব!
যে সকল লোক গুলি অমন
মনে হতে চান বেহিসাবের


হামাগুড়ি সেই সকল মানুষ
গুলি প্র্রকৃত পক্ষে কোন বংশ
মনের নয় তো নাসর বান্দা।
সেই তরে বলি যে বংশ অর্থ


হলে ক্রয় করা বা ধারণ করা
যায়’ সেই অর্থে ”বংশ মর্যাদা
-(২) এর তুলনা হয় না।।
===×××===
===×××===
বাণী : হাতে দু’টি টাকা হলেই যেখানে ”বংশ মর্যাদা-(২)” ক্রয় বা ধারণ করে জীবন-যাপন করা যায়। সেইখানে আবার এতো কথা কেন এই সমাজে। প্রকৃত পক্ষেই এতো কথা নয়! কথা হল কর্মের মাধ্যমেই মানব জীবন মর্যাদাবান হতে হবে।। অন্যথা নহে।।