আজ কাল কার ছেলে-মেয়েদের
মেধা নাই বলবো না! মেধা আছে
তাদের' মেধা আছে তাতে কি?
শেখেনি শিষ্ঠাচার! গ্রহণ করেনি
আদব-কায়দা ও শিষ্ঠাচার কি?


আধুনিক যুগ মননেই কষে সমীকরণে
হয়েছে বুঝি বেশ স্মার্ট। ঐ দিকে প্রকৃত
নিয়ম-কানুনের সব বালাই মুখে বলাতেই
দিয়েছে ছাইতে জল!কি যে মনে তাদের?


সারাটি দিন কাজের বেলাতে নব-
ডান্ডা ঐ দিকে চটক বাঁজিতে বেজায়!
লেখা-পড়া শেখা ছেলে-মেয়েরা কি
করে যে সময় কাঁটায়! কোন গঠনের?


কোন চেতনাতে চলছে তারা' সঙ্গ কি?
জীবন গড়ার না কি সময় অপব‍্যবহারের?
ভয়ে বাবা-মা আরো বড়রা কিছু বলতেই
বলে বসে অনেক জ্ঞানের কথা মনে হয়!


যেন ওরাই প্রকৃত জ্ঞানী! দীপ্তমানের একজন।
বিনা শ্রমেই প্রতি নিয়তই গড়ে থাকে সমাজ
গড়ার কারীগড়ের কাজ' আজ রাষ্ট্রপ্রতি, কাল
নেতা, পরশু বিসিএস ক‍্যাডার, তারপর সেনা


কর্মকর্তা, এরপর বিশিষ্ট‍্য একজন! সমাজের
মাথা। ঐ করতে করতে বয়স যায় যে চলে
কেমন করে কোন সময় ঐ সমস্ত ছেলে-মেয়েরা
পায় না টের। সেই প‍্যারা তখনই পায় সময় হয়
যখন যে শেষ।


যে না কি বেশী বোঝে! সে নাকি মাঝে মাঝে নাপিতও
সাঁজে। অকালে যে গাছে কাঁঠাল ধরায়' সেই গাছ আসলে
প্রকৃত ফলবান নয়! সেই তরে ঐরুপের মানুষ গুলিও
জীবনের অপূর্ণতা নিয়ে চলে কোন মতে  জীবন-যাপন।


তাই তো বলি ওহে! এই সমাজের শিক্ষিত জনেরা
তোমরা পড়া-শোনা করেছো তাতে সমস‍্যা কি? এসো
হাতে হাত মিলাই; করি কাজ একসাথে, তাতে লাজ নাহি
করি! সেই কাজেই তোমার যোগ‍্যতাই বলে দিবে একদিন '


কোন কাননের ফুল তুমি? কার হবে গলের মালা? যাবে
তুমি পৌঁচ্ছে সঠিক ঠিকানায়' করলে বিধাতার ভরসায়।
এর ব‍্যয়িত ঘটলে! চলবে জীবন; না চলারই মতন' সেই
তরে! অনিয়মে বেজায় ছিলে যে দুষ্ট-মিষ্টতায় মিলায়ে।
===×××===
===×××===
বাণী : যে ব‍্যক্তি কাজকে ছোট করে দেখে অবহেলায় অলস-বেকার সময় অপচয় করে ঘুরে-ঘুরে বেড়ায়! সেই ব‍্যক্তি যত বড় শিক্ষিত ও জ্ঞানীই হোউক না কেন। সেই সকল লোক-জনদের জীবনে দু:খ কষ্টের শেষ থাকে না। তাই মানব জীবনে কর্মঠ হওয়ার কোনই বিকল্প নেই।