হে বিধাতা তুমি তো সুক্ষ-বিচারক!
বিচার দিনের মালিক যে তুমিই।
তুমি এক ও অদ্বিতীয়! কেহ নাই'
তুমিই কল‍্যাণময়ী মানবের সেই।


ঐ'চেতনা বোধদ্বয়ের তরে মানব
রইবো তোমারই সৃষ্টির সেরা জীব'
আমরা মানব জাতি! কি কলঙ্ক!
কি লজ্জা! কি অপমানের কথা!


কি যে মিথ‍্যা! জাতিতে জাতিতে
ভেদাভেদ! একে অপরে মিথ‍্যাচার!
লিপ্ততে সেরা! নয়নে নয়নে চলে
বেচা-কেনা! সত‍্যের পথে মোটেও


চায় না চলতে! কি যে উপায়? কি
করে  হবে সংশোধন? বিধাতা যে
খুবই নিরুপায়! বলে বিধাতা এই
শোনরে মানুষ গুলি তোমাদের কে


প্রেরণ করেছি মানুষ রূপের সৃষ্টির
সেরা জীব করে। শিশুকাল এরপর
কিশোর, কৌশরের পর্বের পরে ঐ'
বৃদ্ধকালের বয়স ভাটির সময়ের।


একটি সময় শিশুকাল দিয়েছি ঐ'
তোমায় আদর-সোহাগেতে ভরে!
ঐ সময়ের সুজলা-সুফলা মনের
সকল প্রদীপের সাথে জ্বালায়ে যে,


বাতিতে তুমিও আলোকিত হয়েছো
সেই সময় ও দিন ক্ষণ শেষে হয়ে
বড়! আজ তোমার কিশোর মনের
পরিচয়ের তরে থাকবে দীপ্তমানের'


সেই মনপুত প্রকৃত অর্জনের মন।
ঐ'অর্জিত মনে কৌশরের পূর্ণ‍্যতায়!
করবে জ্ঞান দীপ্তে জয় জয় কারের
ধ্বনিত শব্দের সত‍্য-নিষ্ঠা-মহা-মানব;


পরিচয়ের এক অন‍্য রকমের পৃথিবী
তৈরী। দেখবে বিধাতারই সৃষ্টি অন‍্যান‍্য
জীব গুলি! কি যে পুরস্কার! কি যে রয়
মনের মাঝে পুঁড়া মনের পেয়ে শান্তি'র..।


তবেই তো আসবে না কোন অপবাদ
মানব জীবনের সেই চাওয়া পাওয়ার
হিসেবের খতাতে। অপেক্ষায় থাকতে
হবে না' সৃষ্টির সেরা জীবকে! অপদার্থ
চরিত্রে দন্ডায়মানের কাঁঠগড়াতে।


সেই তরে বিচার দিনের মালিক বিধাতা!
সত‍্যই প্রকৃত পক্ষেই উপযুক্ত পুরুস্কারে
ভূষিত করে যে যে জাতি যে ধর্মের হোক
করবেন বেহেস্ত! স্বর্গ! এহকাল-পরকাল;


বাস যা বলে যাবে না বোঝাতে মানুষই
নিতে পারে জীবনের ঐ সেই অনন‍্যতায়
ভরা মনে। "বিচার দিনের মালিক" জপে।
বিধাতা বলেন যত কল‍্যাণ কর সবই পাবে


মানুষেতে কর্মগুণ ফল-সাধনের সুফলতা।
ঐ সেই "বিচার দিনের মালিক" তিনি মহান
এক সত্তার অধিকারী নাই যে কোন জুড়ি!
বিধাতা বলে কথা! পাবে না কোনই হতাশা।।
===×××===
===×××===
বাণী: "বিচার দিনের মালিক" কথাটি এমনই মূল‍্যবান একটি অর্থবহতায় বাক‍্যের স্বার্থকতা বহণে সমস্ত জ্ঞান লব্দতায় আবুত্ত। যা কোন অবস্থাতেই-রোধ-পরিবর্তন-পরিবর্ধন-সংশোধন-ছোট-বড়-রূপের-ধরণ-হালকা-ভারী--করণের-কোনই উপায় বের করার শক্তি নাইকো এই দুনিয়াতে কাহারো। সেই জন‍্যেই মানুষ হিসেবে করলে কাজ মানুষের মত। প্রকৃত পক্ষেই "বিচার দিনের মালিক" জীবনে আর কখনও দাঁড় করে না বিচারের কাঁঠ-গড়াতে। ওহে মানুষ অমন কর্মই করলে। এসো না আমরা তেমনই কর্মই চাই বিধাতাতে' করি ঐ মনে।