মানুষ কখনও স্বপ্ন দেখে না এ'সমাজ তটে
যখন মানুষের ক্ষমতা ছিল পেতে দেখা স্বপ্ন।
দুটি চোখ যার অপর নাম নয়ন পথ দেখায়
পরিচালনাতে সহায়ক মানুষের দেখায় স্বপ্ন।


লোভ-লালসা; উচু-নিচু; অর্থ-বৃত্ত; ভাবনার
এ'জগত যেন ছাড়িয়ে আপনত্ব সেবা অনন‍্য।
ধনী-গরীব-ভেদা-ভেদ-সুন্দর-অসুন্দর-মন
দেখা পাওয়া এ'নয়ন যেন কতটাই আপন!


কতটাই পর! ভাবনা যেন এক অভিন্ন চরণ।
চোখই মানব জীবনের আশা যোগায় বিশ্বস্ত
চোখই এক সময়ে করে সর্বোন‍্যাশের ধ্বংসে'
যেন আপন নয়নে দিল সেবা সেই দেয় দাগা।


এ'কেমন জীবন প্রাপ্ত শোভাযাত্রা শত প্রেম
জাগ্রত জাতি অগ্রসরতা সবই যেন চোখের।
চোখকে নিতে যত্ন বড়ই মূল‍্যবান সম্পদ!
এই চোখ নামক অতিমূল‍্যবান সম্পদটিকে।


রাখবে সকলে সযতনে আপন পেয়ালাতে
ব‍্যবহার করতে হবে সুন্দর মনটি দিয়ে; ঐ'
দু'টি চোখ মানে নয়ন যেন কখনও খারাপ'
কিছু না নিতে পারে মানবে অমঙ্গল সেথা;


দেখা না দেয় যেন মানব-মানবতা অন্ধত্ব।
শুধুই নয়ন দু'টি দেখতে চায় শোভায় ভরা
প্রেম যত আছে ভাল লাগা এ'দুনিয়া বুকে
অর্জনে চোখ রেখ সুন্দর মন তবেই স্বার্থক।
×××××××××××××××××××××
বাণী: মানব জীবনকে সুখী রাখতে চোখে দেখা সবই মানুষের কল্যাণ বয়ে আনে না। তাই চোখকে নিজস্ব গতির অর্জনকে সামঞ্জ্য রেখে স্থিরতা মানব জীবন-যাপন করাই উত্তর ও শ্রেয়। তা না হলে চোখ এমন মূল্যবান সম্পদ। যা চোখে দেখা সমাজের অনেক মানুষের আধিক্কেতার সুন্দর চলন-বলনের প্রতি আকৃষ্টতা লোভী করে তোলে মনকে। আর সেই মন প্রকৃত অর্জনের চেয়ে অন্যায় লোভ-লালসার স্বীকারে অপরাধ জগতে মানুষ পা রেখে প্রজন্মকে সমাজ নোংরা অপরাধ প্রবণতার স্বীকারে চলমান রাখছে। যা চোখেই দেখতে পাওয়া যায়। যা কখনও কাম্য নয়। সেই জন্যে চোখ দ্বারা সব সময় ভাল ভাল কাজ-কর্মের দিকগুলিই করানো! আল্লাহর দেওয়া নেওয়ামতকে শুকুরিয়া আদায় করা। তবেই চোখ নামক মহা মূল্যবান সম্পদ একান্তই কল্যাণকামী। অন্যথায় আর কিছু নয়।।