একছিল দৌ-ভেজাল পরিবার
মানে একটি পিতার দু'টি বউ।
আগের বউয়ের সন্তানেরা বেশ
চাচা-ফুফু-আত্মীয়তে সরাগম।


এতো সকল ভরা ফসল ক্ষেত
তাদের পিতা করেন আরেকটি'
বিবাহ যৌবন ফুসরানো রঞ্জন
সকলের অজানাতে রুপরাণী।


হায়রে কপাল জেন্দেগী সবই
সুন্দর সুখ পরিবার যায় ভেস্তে।
নিকাহ্ পর্ব নতুন বউ আনলেই
ঐ'পরিবার হয় যেন আস্তা পশু।


পাশবিক আচরণ শুরু নির্যাতন
তাও কার উপর নতুন বউয়ের।
যে করলো বিবাহ (পিতার) তার
নয়! দোষ যেন নিরুহ মেয়েটির!


এই হল আমাদের সমাজ ব্যবস্থা;
হায়রে মানুষ রঙ্গিন মানুষ রঙ্গ যেন
ফুঁরালেই শেষ। ঐ'নতুন বউ ঘরে
সন্তান-সন্ততি যাই আসুক না কেন...


সবই যেন অভিষপ্তের শেষ রেষ।
কত কথা শত বেদনা কিসে হয়
সংসার যে'জন সইয়েছেন সে'জন
জানেন সতীনের সংসার কি মজা?


এমন জীবন কেন কামনা একই
জীবন-যাপন মানষিকতাতেরই?
"দুষ্টলোকের মিষ্ট ভেজাল যৌবন"
হায়রে মানুষ প্রেম যৌবন এ'জনা।


অপরাধ করলে তুমি; পাপী হয়
নিষ্পাপ অবুঝ-নারী! কষাঘাত।
নিজে মারো, মারাও গোষ্ঠিশুদ্ধ
তোমরা চার বিবাহ জায়েজ কর।


এক বউ! ছেলে-মেয়ে-ভাত-কাপড়
আবাসন, নিরাপত্তা, সবই থাকে না
ঠিক ঠিকানা বালাই, জীবন যা-যাবর।
ফুঁটানীতে বেশ! হাদিসে আছে কি?


অজ্ঞান বদমাহিশেরা উল্টা বলে কি?
কি বুঝ দেয় নিজেকে? সমাজ হয় কি?
ষোলআনা পূর্ণে জীবন ষোলকলা কথা
নয়তো জীবন অপূর্ণে ভরা; নয় বিবাহ!


পরিপূর্ণ জীবন পুরুষ মানুষ যাপিতে
তবেই না আনবে রূপবানু পুরুষান্ধাকার
জীবনটিকে আলোয় ভরে দিতে রমনী।
ভাত নাই কাপড় নাই চালচূলা হদিস!


মহা-নায়ক সাঁজে প্রেম ঘোরে চারিদিকে
হায়রে সমাজ-সমাজ-ব্যবস্থা সামাজিক।
এ'মন কর্ম নাহি করি আমরা; মানুষের
জন্যে মানুষ, অপরাধ বনে দোষী অরণ্য।
××××××××××××××××××××
বাণী: ভুল যৌবন যন্ত্রনার তাগিদে মাথা খারাপ করে আরেকটি প্রকৃত যৌবনাকে উত্তোক্ত করে ভুল প্রেমে ফেলে সাময়িক প্রেম ভাব-রসনা বিলাস করে, সারাটি জীবন ভালোবাসা নামক কঠিন বিষের যন্ত্রনায় ভুগার চেয়ে, আজীবন প্রেম না করাই উত্তম।