"স্ত্রী'র প্রতি মুগ্ধতা (চতুর্থ পর্ব)
তুমি তো রুপে ও গুণে
এক অনন্য স্নিগ্ধতায়
মনও-প্রাণ মাঝে তোমায়
অপলক নয়নের দৃষ্টিতে
আপন আঙ্গিনায় নিজেকে
শপে করে আসছো স্বামী
নিজ চেতনায় সংসার টাকে!!

সাঁজাতে করো নাই কোনই
কৃপণতা এক আপনালয়ে
তাই তো তোমাতে হয় না
কোনই তুলনা অন্য কোন
রুপ ও লাবণ্যের ললণার
তুমি তো তুমিই অন্তর মাঝে
রও যে সর্বক্ষণ সর্বত্র সব সময়;


নাই তোমায় অহংকার ও অহমিকা
পরিবারের সকলকে নিয়েই করবে
বসবাস একত্রে কি যে ভাল লাগায়
এই ত্রি-ভূবণে; রবে আনন্দ-বিনোদনে
তোমাই জগতে অনেক নারীই সমাজে
দেখে আসছি কারো সাথে নাই যে তুলনা
হয় না তোমার’ চেতনা জ্ঞানে ও বুদ্ধিতে
একেক জনের একেক আবেগার!!


তোমারও থাকবে ঐ অজানায়
তবে তুমি যে সেরা আমার জানায়
যার সাথে হয় না তুলনা যার নাই
কোনই জুরি অন্য কোন নারীর সাথে
তুমি তো অনন্যা আমারই প্রিয়তমা
সহধর্মীনি যাকে জীবনে স্ত্রী'র নামক
রাজকীয়তায় স্বামী-স্ত্রী সংসার ধর্মে
এক মায়ার বাঁধনের বাঁধা অমিলান;


অবিচল বহমান চলবে যা চলমান
এধরাতে সর্বত্র রাখিলাম তোমারই
প্রান্তের কূলের ধারায় শপিলাম
আমার-এ-দেহ-মন-প্রাণ-ও-অন্ত:
অন্ত:স্থলের নিংরানো ভাল বাসা যতটুকু
রয় একজন স্বামীর তার সব টুকুন।।
তাই তো বলি রাখিলাম মুগ্ধতা
তোমারই একান্ততার বাঁধনে।।
===×××===
===×××===
বাণী : একজন বয়স্ক কুমারী সতী নারী’র বিবাহ যত বিলম্বতেই হউক না কেন!! তার শরীরের উপরেেএক ধরণের ছত্রাক আবরণ পড়বে কিন্তু যৌবন কাঁচা হলুদের ন্যায় টলমলেই রয়ে যায়। যে জন যত্ন যানে সেই সকল নারীরা ধরে রেখে এক সময় উপহার দেয় বিধাতার দানে প্রাপ্তিতে সেই জীবন সাথী হয় যে জন ঐ প্রিয়তমা স্বামীকে।।