প্রতি নিয়তই ভুলে ভরা মনে
সেই ভুলের মাশুলে রয় যে
মন! মনো-যুগলের বক্রমনে
ঐ'সেই যে এক বোকার মন।


মনে মনে ভেবে পথ হারায়ে
দিক-বে-দিকে ছুটে চলি ঐ'
কিন্তু যাকে বলি ওরে বোকা!
এ কি করছো কেন অমনে?


সেই মনে বলে আমায় কিসের;
কেমনে; কোন কাননে; নিবে কি
সেই ফুল? কিসের জন‍্যে রইবে
আপন জানাতেই ঐ'মনটি খুলে।


যে যাকে বাসেভালো সে কি
বুঝতে পারে ঐ' সেই যে ভাল
লাগারই মানুষটিকে? যদি বুঝতো
তবে কি আর পাপ যন্ত্রনা পেত?


ওরা-পাপী-তাপী-ওরা-অন‍্যায়-
কারী! ওদের কি যায় আসে?
ওদের সংশোধন করলেই কি
আর লাভ হবে অপরাধী মনে?


হায়রে পুড়া মন! পুড়া কপাল!
যে জন তার যে মনে একান্তই
সে যা বোঝে! তাই তো একটি
সময়ে চলে নিয়ন্ত্রণ বিহীন ভাবে।


যে সকল মানুষেরা করে অপরাধ!
ঐ'অপরাধে যে শাসক প্রকৃত পক্ষে
করলে শাসন! সেই শাসনে শাস্তিই
অবধারিত; সেই জায়গাতে করলে


ক্ষমা হতে প্রকৃত অপরাধী মনেরই
লোক গুলি আসলে হয় কি সংশোধন?
না তারা হতে চায় না সংশোধন! ওরা
সাময়িক বোকা সেঁজে করে ভর্ণিতা।


আর অপরাধী করে অপরাধ পেলে শাস্তি!
তাতে কি ওদের যায় আসে? ওরা অপরাধী'
সমানে চলে হর-হামেশাতেই। সেই তরে বলি
চোরে শোনে না ধর্মের কাহিনী! ওদের নাই ইজ্জ্বত!


ওরা তো চোরই!ওদের আবার মাথা কাঁটা?
যে জন ভাল মানুষ! ঐ'চোর গুলির করলো শাসন!
সেই মনে নিজ হতেই বলে ওরে মন ওরা তো বে-
হিসেবী চোরের ঘরের চোর; নেই মান-মর্যাদার


বালাই। পড়বে যে এক সময়ে নিজেই বিপদে।
সেই মনে এমন শাস্তি দিয়ে ক্ষমা করে দেই। সেই
তরে হয় না কর্মক্ষম না হয়ে পড়ে। ঐ'সেই মনটিতে
বলি অপরাধী কখনও হয় না অনুতপ্ত ঐ'মনে।


যে জন প্রকৃত পক্ষে অপরাধীকে করে চরম বিচার;
সেই বিচারকই নিজ হতেই হন অনুতপ্ত ঐ'মনেই।
বিচারক ভাবে আহারে অপরাধী তো মানুষ রুপের!
করলাম বিচার বটে ওরা কি কষ্ট পেল মনটিতে।
কিন্তু প্রকৃত পক্ষে অপরাধী কি এই কথাটি ভাবে?
===***===
===***===
বাণী: দাগী অপরাধীরা কখনো তাদের অপরাধ স্বীকার করেন না। একজন বিচারক ঐ'সকল অপরাধীদের বিচার করার সময়ে মানবিক দিক বিবেচনাতে অনুতপ্তের মনে একটু হলেও ভাবায়। সেই তরে বলি কোন অবস্থাতেই অপরাধ না করে সুন্দর জীবনে পথ চলে অবিচল হয়ে জীবন-যাপন করাটাই উত্তম। অন‍্যথা নহে।।