যে যাই বলুক!
আমি আমার কর্ম করি
সঠিক পথের সন্ধানে খুঁজে ফিরি..
চলি আপন মনে।


থাকে না কোনই সংকোচ এই মনে!
যে যাই বলুক!
বলুক না! বকা উল্লা বলবেই
আমি আমার সঠিক কথাটি বলবোই।


আসবে বাঁধা অন‍্যের হতে
চলতে হবে একই পথের পথিক হয়ে।
চলার সাথী অনেকেই;
নানান মনের ভেঁজালেরই পথের দিশাতে।


এরই মাঝে জাগ্রত যে মানবের মন
সেই হবে সঠিক পণে এক নিষ্ঠারই প্রকৃত জন।
জ্ঞান দীপ্তের অনন‍্যতায় রয়ে চলবে এক মনে
সেই তরে "যে যাই বলুক" ব-লু-ক-না-রে।।


জীবন আমার ভাবনা আমার অর্জনে রয়ে
জীবন গড়বো মোরা আপনকে জেনেই!
রইবো মোরা নিজের মাঝে, তবেই তো ঐ'
মনেই বলবে যে সিন্ধু সেচে মুক্তা আনতে।


আমি হব উদ্ভাসিতের এক জনারই একজন
রইবো না আর নিজের মাঝে! থাকবো মোরা
আকাশের মত; পাহাড়ের মত;  সমূদ্রের মতন;
নীলপরী; লালপরী; রাজা; বাদশা; প্রিন্স হয়ে।
যে-যা-ই-ব-লু-ক-ব-লু-ক-না-রে-চ-ল-ব-আ-প-
ন-ম-নে-এ-ই-দে-শে-র-ই-এ-ক-নি-ষ্ঠ‍্য-তা-তে।।
===×××===
===×××===
বাণী: মন্দ লোক গুলির কেহ সমালোচনা করেন না। কারণ তারা তো সমাজের কলংঙ্কই! সেই জন‍্যে সমাজ সব সময় ওদের পক্ষেই থেকে কোন মতে ভেজাল যাতে না বাঁধে তাই কোন মতে না দেখতে পাওয়ার ভয়ে চেপে চলে থাকে। আর এরই মাঝে ঐ'ধিক্কারে স্বীকারের অবহেলিত লোকটি কোন মতে দিনের নাগল নিয়ে শত কষ্ট আর আঘাত সয়ে নিজেকে সঠিক পথে চালায়ে প্রকৃত মানুষ হওয়ার স্বপ্নে বিভোর হয়ে সত‍্যই  সমাজের একদিন গুণিজন  হয়ে গড়ে ওঠেন।  সেই লোক গুলিই প্রকৃত গুনিজন।।