ঝাঝড়ীর না কি অনেক বড়াই
বলে চালউনকে তোর তো কত ছিদ্র!
চলিস যে কেমন করে?


চালউন ভেবে চিন্তে রেগে'ই বলে
আরে বেয়াকুব ঝাঝড়ী
তুই কোথা কার?
এতো সাধু হলি কি করে?


তোর যে ছিদ্র কত!
সেইটার খবর কি রাখিস?
তা না হলে তোর ছিদ্র
তোকেই বলবে
এই ভাগ‍্য কি আমার?


এতো ছিদ‍্র কেন রয়!
লোকমুখে বলে সবাই
শোলক ছড়ার ছলে
তোর তো বেজাই ছিদ্র
ঝাঝড়ীর নাম নিতেই।


ঝাঝড়ী আবার দেয় যে খুঁটা
চালউনের নামটি ধরে!
আ-হা কি যে করি?
দুই ছিদ্রের যে টান ফোঁড়নে


চলে টানাটানি
রকমত বেঁচারা হত ভম্ভব!
বলতে পারে না মুখে কিছুই
বললে কে হবে বেজার
সেই ডরে চেপে যায় সকলেই।


তাই তো সবাই চলে সমীহে!
সেই তরে বলতে চাই এতো জানিস!
তবে কেন  নিজ ভাল বুঝিস না রে!


আর করিস না বাক-বিতন্ডা
তোরা সকলেই' যেখানে একই
বুঝে চললে সবি হবি শান্তিকামী
রক্ষায় একে অপরে'তে।


এই সমাজেই রয় যে অনেক লোক
আছে ঝাঝড়ী-চালউনের ন‍্যায় করে
বাক-বি-তন্ডাতে। জানে না নিজকেই
এমন কর্ম করো না সেই তরে ঐ মনে
তাই তো বলি আর করো না ঐ রুপে
ঝাঝড়ী ও চালউনের ন‍্যায় অফল প্রাপ্তে।


===×××===
===×××===
বাণী : ঐ সকল লোকেরাই একজন আরেক জনাকে বলে থাকে অমকের এই এই দোষ, এই এই গুণ। সেই তরে নিজের অলস সময় ব‍্যয় করে সময় কাল ক্ষেপনে প্রকৃত পক্ষে নিজ জীবনকে নষ্ট করে থাকে। অন‍্যথা নহে।