পুনরায় এলাম ঐ'সেই ঐ'তিহাসিক
ঝর্ণার পত্রের উত্তরের (বিশতম পর্ব)
শেষে একুশতম পর্ব চরণেরই রচিত
কথা-মালা, গল্প, রম্য-সাধ, মুচকী
হাসীতেরই মিলন-মেলা ঐ যে সেই
জানা-অজানাতেরই একছত্র আভার।


কেহ চাইলেও পায় না আর কেহ রহে
পেয়েও আন-মোনা। হায়রে মানুষের
জীবন চলে কোন মতে কি যে ভাবনা
কারো হাসি, কারো কান্না, কে শোনে
কার কথা! পথিক পথটি দিয়ে ধেয়ে
চলে আপন মনে। অন্য লোকে দেখে
বলে ঐ যে লোকটি যাচ্ছেন কি মনে!


কতটাই তারা তার সেই ভাবনাতেরই
সংকল্পে। পথিকও যায় আর আশে-
পাশে তাকায় কেহ কি দেখছে আমায়।
ঐ'মনটিতে পথিক বলে হায়রে মানুষ
কেন তুমি বিনা কারণে কি দেখছো?
সময়ের কি মূল্য নাই তোমাতেরই?
আমি যাচ্ছি ঐ'মহল্লাতে জরুরী কাজে


তারা আছে তাই। আর সেই তুমি বিনা
কারণেই সময় অপচয়ে কেন দেখছো
আমায়? কোন সেই যে অযথা সময়ে
সে দু'চোখের নেশাতে। তাই তো আমি
বলি ঝর্ণা শোন! এখন তোমার এমন
বয়স' যে বয়সে মানুষ বড় হওয়ারই
স্বপ্ন আঁকে। চলো আমরা পড়া-েলখা


করি। আর সময় নষ্ট নয় বিনা কারণে।
ভাল তো লাগবেই একে-অপরে। তাই
বলে কি সময় নষ্ট করে, জীবনের মূল্য
বিফলে দিয়ে। না না না! এসেছো বটে
বেশ করেছো! সেই তারণাতেই বলছি।
এমন জীবন চাই গড়তে আমরা। সেই
জীবন যেন কোন দিন হতে পারবে না


মানব জনম নামের অসহায়ত্বের অন্য'
অমানুষের মুখেরই শোষণ-শাসনেরই
অপ্রীয় কথা মালার সমাজেরই ধীক্কার।
তোমার কথা সবই বুঝতে পেরেছি। যা
আমার কথা তুমি বুঝতে পেরেছো কি?
আগে জীবন গড়তে হবে। তারপর ইয়ে।
এখন ভেবে দেখ তুমি কি করবে? আজ
নয় তো আর সময় এখন! ভাল থেকো।
চলি; তুমি যাও বাসাতে কথা হবে পরে।
===×××===
===×××===
বাণী: ভালোবাসা হল পবিত্র শিখা। সেই ভালোবাসায় যদি প্রতিদিন অভুক্তের ন্যায় অনিয়ম-তান্ত্রিক ভাবে অবিবাহিত (ছেলে-মেয়েরা) প্রতিনিয়ত দেখা দেয়। তাদের মত হতভাগা বোকা আর পৃথিবীতে দ্বিতীয় কেহ হতে পারে না। ঐ;সকল প্রেম-প্রীতি নোংরামী ছাড়া আর কিছুই নহে। যা পরিহার করে চলাই শ্রেয়।।