পনেরতম পর্বের শেষান্তে একান্তই আবদার
রয়েছিল ঝর্ণার ভালোলাগা প্রেমার্থের মর্মতা
বেদনার বিদুরের বিরহের তরে আমায় লাগতে
চাহে'না ভালো। ঐ’ভাবে সময় গুলি করতে শেষ
যেখানে থাকবে না কোনই প্রকৃত ভালো-লাগা
ও ভালোবাসার সাধ! ওহে ঝর্ণা শোন!!!


তোমার যেমন আছে মন ভালো-লাগার!
তেমনি আমারও রয় তোমার মতই নয়ন;মন;
হৃদয়; আত্মা; স্পন্দন; প্রাণ; সুখ; শান্তি; আরাম;
আয়েশ; বিরল চেতনা; নিমগ্নতা; কতটাই পেলে
প্রেম হবে ক্ষান্ত! সেটাও কমতি নহে’ সবই পুঁজি
করে রেখেছি’ এই জীবনে আসবে যে’জন' প্রেম


প্রেয়সী তাকেই দিবো উপযুক্তে। আসলে এখন যে
আমার হাতটিতে সময় খুবই ক্ষীণ! কাল ক্ষেপণ নেই
তো দরকার! তোমার সময় এখন বিবাহ করার করো।
আমার সময় জীবন গড়ার’ কেন করছো আমাকে নিয়ে
খেলা? এমন প্রেম তো বয়সের কালে খোঁজে সকলেই'
থাকে অপেক্ষাতে! এই দেখ’না আমি পালাতে চাই'


তোমায় হতে! কেন জানবে না। একটি বাড়ও। এই সমাজ
বড়ই আস্তা একটি গাড়ল! সমাজের মানুষ মোটেও ভালো
নহে। যেমন খুঁশি তেমনই চলে’ তাই মানুষকে উপকারে
প্রয়োজন জ্ঞান অর্জনের তরেই আলোয় আলোতে আগমনে
উৎসাহিত করা। এর ব্যয়িত ঘটালে সম্ভাব নহে সমাজ..
সংস্কারের রুপ দেখা। তাই বলি শোন!! তোমার মন যে.


আমাকে পেলে লাগতো ভালো; প্রকৃত পক্ষে এখন যাহা
ভাবছো’ হয়তো আমাকে আপন করে পেলে সেটা নাও
হতে পারতো। এই বুঝ নিয়ে দাঁড়াও সরে আমার পথটি
হতে। ভালো থেকো আজকের মত। দোয়া রইল অফুরন্ত।
প্রিয় পাঠক-পাঠিকা সাথেই থাকুন ধারা বাহিকের চলমানে।
===****===
===***===
বাণী: প্রেম সুন্দর! জীবনকে চাঙ্গা করে রাখে; তবে ভেজালের শেষ থাকে না। প্রকৃত পক্ষেই প্রেম ভালো! ঐ' জীবনকে সাঁজিয়ে সুন্দর পরিবেশ তৈরি পূর্বক সংসার ধর্ম নামক বিবাহ-শাদীতেই একমাত্র প্রকৃত প্রেমের সুখী-সংসার গড়ে তুলতে পারলে। সেই প্রেমই হল অনাবিল পরিচ্ছন্ন ও পবিত্র প্রেম। তা ছাড়া যে সকল ছেলে-মেয়েরা বন্ধু নামক কথাটি বলে প্রতি নিয়ত (ছেলে-মেয়েরা) একে-অপরে গল্প-গুঁজরের অযু হাতে হাত মিলায়ে ঘরে ফেরে। সেই সকল নারী-পুরুষের প্রেম কখনও পবিত্রা লাভ করে না। কারণ ঐ’সকল বয়সের কোন প্রেমই পবিত্রতা রক্ষা জানে না। আর সেই তরে ধর্মও তা বলে না। সব সময়ই ঐ’সকল প্রেম অপবিত্র মন নিয়ে চলাচল করে থাকে। যা রোধ কাম্য।