ঐ'যে সেই কত কথার শোলক ছড়ার
রহে মনে যৌবন নামেরই শোভাতে।
কি যে ভাল লাগে সেই মনটিতে এক!
তাল তলায় গেলে ন‍্যাড়া হওয়ার।


হওয়ার পড়েও আবারও যেতে ইচ্ছে
জাগে। সেই তরে একটু রসিক মনে
দেখেন তো প্রিয় পাঠক ও লেখকগণ
আড়াই-তিন বৎসরের বাচ্চাদের দুষ্টামী'


করে যদি বলা হয়' এই বিবাহ দিবো
তোকে। দেখতে পাবেন লজ্জায় যেন
ঐ'বাচ্চার মাথা কাঁটা যাচ্ছে। ছোটদের
আরো দেখতে পাবেন হিপে আলতো..


আলতো হাপ্পর দিলে ওরা হাসিতে গদগদ
হয়ে একেবারে আহলাদে কুটিকুটি হয়।
তার মানে হল বিবাহ কে না করতে চায়?
যে করেছে একটি তার আরো হলে মন্দ নয়;


আর যে এখনও করেন নাই। তার তো আর
ভাবনার শেষ নাই। তাই তো আমরা মানুষ
কিছু করতে পারি আর না পারি ইয়ে তো
করতে পারিই পারি। সেই মনে সব সময়ই


করি আমরা প্রেম-ভাবনার অপূর্ব মনন চরণ।
ঝর্ণার পত্র যেহেতু প্রেম পত্র কি করে ফেরাই?
মন তো প্রেমিক মন! চেহারার মধ‍্যে প্রেমভাব
প্রকাশ না পেলেও মনে তো অনেক কথাই'


বলে থাকে। একবার মন বলে প্রস্তাব গ্রহণে
দেই মন ও প্রাণ। আরেক মনে বলে না এখন
যে জীবন গড়ার। কি করি আর না করি? ভেবে
না পাই কুল-কিনারা। এমনই বয়স' না করাটাও;


মনে যে মানতে চায় না। মনতো বড়ই বদের লাঠি'
ওতো পেলেই খুঁশি! হায়রে মন' তাই তো কথায়
আছে মন মাঝি তোর বৈঠা নেরে! আমি আর
বাইতে পারলাম না তোর নাউ! সেই ভাবনাতেই!


মনের মাঝে ব‍্যাকুলতা করে ঘুরে ফেরে সারা
বেলা। হয়ে ওঠে না ঝর্ণার পত্রের জবাবের প্রতি
উত্তরের তরি নামক মাঝি বিহীন ভেলাতেরই
উজানের চরণ। কি করি আর না করি। ভেবে না.


পাই কুল ও কিনিরা। সবই যে হতে চলে এলো
মেলো ভাবনারই চরণের ফসলের সময় কাল
ক্ষেপন! গাছে কাঁঠাল আর গোপে তেল। কি
ঝর্ণার প্রতি নিবেদন? যখনই পত্রের উত্তরের'


পর্ব পড়ে মনে; তখনই ভাবনা জাগে কি যে করি?
আবার কোনটি বলি কি হবে? যদি এমন কোন
কথাতে সম্পর্কের অবনতি ঘটে? থাক না আর
যাওয়ারও দরকার নেই। পত্রের উত্তর ও দিবো


না। তাক না পড়ে! আমার যে সময় অনেক কম।
হাবি-জাবী ভেবে সময় নষ্ট করে জীবন যে যাবে
রসাতলে। সেই ভাবনাতে অর্থ-কষ্ট মানব জীবনে
বড়ই জটিল সমস‍্যা! যার ফলে মানুষ-উচু-নিচু।
চলমান...
×××***×××
×××***×××
বাণী: প্রকৃত একজন কম বয়সের ছেলে-মেয়েরা যখন তাদের পড়া-লেখা করে মানুষের মত মানুষ হওয়ার স্বপ্নে বিভোর থাকে। সেই মনে শয়তানের গভীর ষড়যন্ত্রের স্বীকার হয়ে পড়লে ঐ' সকল ছেলে-মেয়েরা কোন কিছুই না বুঝেই একে অপরে ভালো লাগা-লাগী করে প্রেম সাগরে হাবুডুবু খেঁতে থাকে। সকল প্রেম কাহিনী যা কখন উপযুক্ত প্রেম-ভালোবাসার সাধ গ্রহণ করতে পারে না। তাই প্রেমের পূর্বে খেয়াল রাখতে হবে, যে আমি তো এখনও এই সাধের ইচ্ছা পোষণের যোগ‍্য নই। তবে কেন এই মন? মনকে নানান ধরণের পজিটিভ কথা বলে শান্তনা দিয়ে উপযুক্ত করে গড়ে তোলাই হল প্রকৃত বুদ্ধি মানের কাজ।