হে যুবক—যুবতী!
নব স্বপ্ন দেখার ন্বারথী
বয়স তোমাদের পড়া—লেখার;
এই তো সময় জীবন গঁড়ার
সময়ের মূল্য না ভেবে করলে কাজ;
হবে—না—কো স্বার্থক যুব ছাত্র সমাজ!
তোমরা যখন হয়েছো (যুবক—যুবতী) ছাত্র—ছাত্রী!
তোমাদের পানে তাকায়ে আছে মহা—যে—ধরিত্রী।


মন যেখানে আজ চাহে করতে অর্জন উচ্চ শিক্ষার!
সময়ের অপচয়ে সেখানেই বিরাজিবে গহীন অন্ধকার;
তোমরা শিক্ষা অর্জনে করবে না অবহেলা;
যদি কর বিনা কারণে সময় অপচয়,
তাহলেই তো জীবনে নেমে আসবে..
উচ্চ শিক্ষার অবস্বাদ!


মিঠিবে না কভো, জীবন হয়ে উঠবে বি—স্বাদ;
তোমরা (যুবক—যুবতী) আগামী ভবিষ্যৎ; দেশ ও জাতির কান্ডারী!
তোমারই যোগ্যতা বলে; কোহেলী আধারেও রাঙ্গিবে বিভাবরী!
দেশ রক্ষার ভূমিকায়;
বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিবে, সফল হবে আপন যোগ্যতায়।


এক দিন হবে সফল ব্যক্তি!
দায়িত্ব নিবে পরিবার—পরিজনের;
দায়িত্ব আসবে দেশ রক্ষার ভূমিকায়!
যে যেমন বুদ্ধি মত্তার পরিচয় দিবে,
সেই বুদ্ধি মত্তায় আল্লাহ্ হলে সহায়!
পাবে মহান দায়িত্ব পথ চলার।


হবে একজন কর্ম—ব্যস্ত মানুষ;
কর্মের মাধ্যমেই গড়ে উঠবে..
একজন প্রকৃত যুব সমাজ যুবক (ছাত্র—ছাত্রীরা)
কেমন জীবন ছিল তোমাদের পড়া—লেখার?
আজ করছে কি? কেমন করতে পারছো?
কেমন করে পালন করছো;


কর্মময় জীবনের দায়িত্ব ও কর্তব্য!
যৌবনে যে জন যুবক (ছাত্র—ছাত্রী) যারা করবে না..
কোন বৈধ কাজে অবহেলা, তারা কখনও হারবে না!
কর্মময় জীবনে সফলতা তাদেরই হবে, আসবে না কভো ব্যর্থতা।
যারা যুবক ছাত্র—ছাত্রী তারাই।


এই দেশ একজন যুবকের!
এই দেশ একজন যুবক ছাত্র—ছাত্রী সমাজের;
এরাই তো গড়ে তুলবে সমাজের..
জরাজীর্ণ, অন্ধকার, অন্ধবিশ্বাসের রুপ কথা কল্প কাহিনী!
নিজেকে তৈরি করবে এবং সমাজকে দিবে এক..


নতুন করে বাঁচার শক্তি!
দেখাবে আশার আলো!
জ্বালাবে প্রদীপ!
আলোকিত করবে দেশ!
নতুন দিগন্তে সর্বত্রই চেষ্টা অব্যাহত থাকবে..
আমরা ও আমাদের দেশ যাবে না কখনও পিছায়ে!


আমরা চলবো আলোর দিশারীর মত দীপ্ত—প্রজ্জ্বল্পে;
আমরা আলোর মুখ দেখবো..
আমাদেরই কর্ম গুনে!
আমরা পাবো এক আলোক দিশারীর মত;
দ্বীপ্ত মান মনবল হবে অনেক বড়!


যেখানে শুধু থাকবে তোমাদের জোনাকির আলো নয়;
শুধুই চাঁদের মত আলো।
এই যুবক—যুবতীর্ সেই যুবক—যুবতীর্ নহে!
এ যুবক—যুবতীর্ তো সেই যুবক—যুবতীর্ যে নাকি..
সত্যের সন্ধানে এবং নিজ যোগ্যতা বলে;
নিজেকে সঠিক পথে চলার পথ করবে সুগমন।


দেখবে তোমাকে নেতৃত্ব পাবার জন্য খুঁজতে হবে না!
নেতৃত্বই তোমাকে খুঁজবে একদিন।
প্রকৃতি কখনও কাউকে হারায় না;
আমরাই করি প্রকৃতির সাথে অনাচার!
যখনই আমরা বড় হওয়ার আশায়,
নিজেকে তৈরী করেছি!


হয় তো এক সময় দেখতে পাবো;
মনে করতে পারি যেন নিজে অসহায়!
না হাল ছাড়া যাবে না! কখনও না;
শত সমস্যা থাকবেই! জীবনে আসবেই;
সমস্ত প্রতিকূলতাকে কাঁটায়ে দেখবো..
তোমাকে হাত ছানি দেওয়ার ন্যায়!


উঁকি দিচ্ছে সেই প্রাপ্যই তোমার!
প্রকৃতি ঐ যে বলেছিল;
কাউকেও হারায় না;
আমরাই হারাই!
লেখক এর জন্যেই তো বলেন;
যুবক—ছাত্র—ছাত্রীরা কখনও হারবে না!


তারা হারতে জানে না;
তারা শুধু সামনে এগিয়ে নিবে নিজেকে!
যৌবনে আসবে! যৌবন জোয়ার;
আসবে জীবন গড়ার ক্ষেত্রে বিঘ্নতা!
দেখা দিতে পারে চাওয়া—পাওয়ার অপূর্ণতা;
ঐটা কোন যৌবন নহে! ওটা হলো..
মানুষের জীবনের অপ্রাপ্ত বয়সের!


আসল যুবক হয়ে গড়ে উঠার;
নিজেকে নিজের সাথে সংকল্প!
আল্লাহ্ দেখতে চান আমার (যুবক—যুবতী) বান্দার!
ঈমানের বলিহারী, কি করতে চায় যুবক (ছাত্র—ছাত্রী)?
যারাই করেছে যৌবনের হেফাযত;
তারাই তো আজ সফল যুবক (ছাত্র—ছাত্রী)।


বাণী : সুবিবেচক (যুবক-যুবতীরাই) স্বাধীনতার পক্ষে।
তারিখ: ০১/০৩/১০১৯৮ইং।