আমি দূর্বল! আমি ক্লান্ত!
আমি সর্বশান্ত! আমি সর্বগ্রাসী!
আমি নাম লিখিতে জানি! জানি
কোন মতে! আমি নিজকে জানি কি?
জানিবার প্রচেষ্টায় রই কি এক নিষ্ঠ্যতায়?


ঐ দিকে দেখিতে পাইতেছি অনেক প্রিয়
কবি! নতুন যোগ দিয়েছেন কবিতারই
আসরে, তাদের লেখা কবিতাটি যেমনই
হউক না কেন? তাদের থেকে বয়জৈষ্ঠ্য
সুস্বাগত জানাইয়া অভিবাদনে চমৎকার
উৎসাহের মাধ্যমে অনুপ্রেরণা যোগানো
মন্তব্য' প্রয়োগ করিলে উক্ত মন্তব্যের প্রতি
সম্ভাষণে একজন কবি হইয়া দেয় কি উত্তর?


আমার চাইতে ভাল জানেন অনেক সন্মাণিত
বিজ্ঞ কবি গুরুজন। দেখা যায় তারা বয়সে
কমলমতি লেখে মোটামুটি! কিন্তু শিখেছে
কি শিষ্ঠাচার? আবার হইতে চাহে একজন
কবি! অপর দিকে অনেক কবিদের প্রফাইলে
উল্লেখ রহিয়াছে ভবঘুরে, অজানা, ছদ্মবেশী,
জবলে'ছ, সন্যাসি ইত্যাদি নামেরই কবি হই
যে আমরা! অপর দিকে একজন কবি আরেক
জন কবিকে মন্তব্যে প্রদানে লিখেছেন এটা
হয়নি কবিতা! লেখাটা  বাজে হইয়াছে! কেন
এতো  উক্তি কবি হইয়া কবি হতে? কবিতাতে
স্বাভাবিক ও সাবলিল ভঙ্গিমায় সুন্দর মন্তব্য
আদান-প্রদানের মধ্য দিয়া সুস্পর্ক গড়ে তুলিতে
হইবে, কবিতাটিতে লেখায় কোন ত্রুটি পাইলে
বানান, ছন্দের, অর্থবোধকতার, সমাজ বিরোধীতার,
বাংলা কবিতার আসরের নিয়মের কোন বিচ্যুতিতে,
উপদেশ মূলক পরামর্শ প্রয়োগ করিয়া দিলে
মন্তব্য ক্ষতি কোথায়, দেখা দিবে একজন গুণি
সন্মাণিত কবিগণের! আমার তো বোধগম্য
হয় না সেই সকল লেখক ও গবেষকের।


যোগ্যতায় গবেষক রয় যে প্রফাইলেতেই
আসলেই আমরা দেখাতে বেজাই পটু হই
নাম করণের; থাকিতে পারি না যে সেই
নাম করণেরই ধারা বাহিকতারই উজ্জ্বতে।
জীবনে কি ভেবে দেখেছি কি হইবে লাভ?
একজন কবি হইয়া অপর একজন কবিকে
ব্যাঙ্গ, কটুক্তি, হ্যায় প্রতিপন্ন করিয়া!


তাহা হইলে মিথ্যা রুপ পোষণ করিয়া
হইতে চাই যদি সমাজের একজন কবি
ও লেখক! কি হইবে সেই চেতনায় রুপ ও
মন? আমরা কবিতার মাধ্যমে জাগ্রত করিতে
চাহি সমাজের মানুষের প্রকৃত জীবনের স্বাদ'
জানার, বুঝার ও সচেতনতার মাধ্যমে উৎসাহ
যুগিয়ে শিশু, কিশোর, যুবক, বয়সন্ধিগণের
বিনোদনের মাধ্যমে প্রতিভা প্রেমি মননকে
আরো জাগ্রত করিয়া উৎজীবিত করা।


সেই জায়গায় যদি আমার মতন কবি
হইতে হয়' হিতে বিপরীত! মানুষ জানিতে
পারে উনি নাকি কবি কেন পড়িবো তাঁর
লেখা কবিতা সে তো লোক ভাল না!
কবি হইবার যোগ্য নহে!
এ কেমন কথা?
হইতে হইবে কবির খ্যাতিতেই
ঐ নামেরই অপলক অন্ধ চেতনার
অবক্ষয়ের। তাই তো বলি আমরা সংযত হই!


একে অপরকে জানি ও চিনিতে হই মর্যাদাবান।
তবেই তো রক্ষায় থাকিবে কবি গুরুজনদের'
কবিতা লেখায় রইবে স্বার্থকতা মন ও প্রাণের
সকল শ্রম, কষ্ট, বেদনার মাঝেও অনুপ্রেরণার স্বাদ।
===×××===
===×××===
বাণী : কবি হইয়া নাম জস খ্যাতিমান অর্জনে ধৈর্য, মহত্ত্ব, মর্মতা, বেদনা স্বাদের অপর পৃষ্ঠার ভবিষ্যৎ প্রশংসা প্রাপ্তিতে  উজ্জ্বল মুখের পরবর্তী বংশধরের মুখ হইবে মর্যাদায় পূর্ণ্য সেই লক্ষে রুচি সন্মত মানষিকতা সব সময়ই একজন কবি হিসাবে তৈরি থাকিতে হইবে। তবেই স্বার্থকতা লাভে তুষ্টতা পাইবে কবি হইবার সানিধ্যতায়।