যে পরিবারের আদর্শ শিক্ষা নিয়ে——
গড়ে ওঠে শিশুরা;
সেই শিশুরাই তো আজকের কিশোর ছাত্র—ছাত্রী।


একটি শিশু যখন আদর্শ শিক্ষা অর্জন করে;
কিশোর শিক্ষার পদাচরণায়..
ভবিষ্যৎ শিক্ষার অগ্রযাত্রায়;
শিক্ষিত মানুষ হওয়ার স্বপ্ন বিভোরে,
হবে যে সকল ছাত্র—ছাত্রীরা আত্ন—ত্যাগী!


যত বেশী মনোযোগী হবে পড়া—লেখায়;
ততো বেশী জানতে পারবে নিজেকে;
হতে পারবে শিক্ষিত।


শুধু শিক্ষা অর্জন করেই ক্ষান্ত হলেই চলবে না;
একজন কিশোর ছাত্র—ছাত্রীকে হতে হবে..
যেমনি শিক্ষার প্রতি মনোযোগী!
তেমনি ভাবে মানতে হবে..
পিতা-মাতা এবং গুরু জনের আদেশ—উপদেশ!!


শিক্ষা অর্জন করতে হবে নৈতিকতার!
মন্দ কোনটাই নেওয়া যাবে না মাথায়;
নিজেকে একটি আদর্শ কিশোর—কিশোরী
গড়ে উঠার..
সে কি এক উদ্দিপ্ত আদর্শ শিক্ষার
অদম্য অধ্যাবশায় রত যে হবে
সেই আজিকের কিশোর ছাত্র—ছাত্রীরা।


তোমরাই কিশোর ছাত্র-ছাত্রী হবে একদিন অনন্য
অন্য রকমের বড়!
গড়বে দেশ ও জাতি;
দায়িত্ব নিবে:
দেশ পরিচালনায় ন্যায় অর্জন করবে;
নিজ সততা ও নিবে মহান দায়িত্ব ও কর্তব্যের দায়ভার।


আজ যারা কিশোর ছাত্র—ছাত্রী;
তারাই তো আগামী দিনের কৈশোর ছাত্র—ছাত্রী
কিশোর বয়সে যদি করে পড়া—লেখায় অবহেলা;
তারা কি পাবে কৈশোরের পড়া—লেখার সেই সুযোগ?
কৈশোরের পড়া—লেখার সুযোগ গ্রহণ না করলে;
জীবন হবে একজন সাধারণ মানুষের ন্যায়!
যা নাকি কোন দিনই পূরণ হবার হবে না ইচ্ছার স্বাদ;
অতৃপ্তিতেই ভোগ করতে হবে জীবন ভর।


একজন কিশোর ছাত্র—ছাত্রী করলে পড়া-লেখায় অবহেলা
সেই কিশোর জীবন যাবে যে বিপথে
আসবে তাদের জীবনে নেমে অন্ধকারের কালো ছায়া!
জীবনকে করবে বিপথগামী!
ধরা দেবে না কখনও..
আশার আলোর হাত ছানী।


ছাত্র—ছাত্রী হয়েও হবে অভূক্ত;
দু:খ  দূদর্শা নেমে আসবে জীবনে!
কঠোর ও কায়িক শ্রম দিতে হবে যে জীবনে;
না দিলে সমস্ত সুখ—শান্তি যাবে যে বহু দূরে;
যদি হও কিশোর বয়সে আত্ন:প্রত্যয়ী!
হতে হবে না জীবনের হতাশার স্বীকার;
তোমরা করবে জয়, হবে কঠোর অধ্যাবসায়ী।।


শত প্রতিকুলতার মাঝেও ভেঙ্গে যাবে না;
কোন প্রতি কুলতাই তোমাদের ভাঙ্গতে পারবে না!
শুধু তোমাদের কর্তব্য নিষ্ঠাই এগিয়ে নিবে।
তোমরা করবে জয়,
জয়ের স্বাবলিলতার অদম্যতায় তোমরাই হবে জয়ী।
-0-
বাণী : সব সময়ই বিধাতার সাহায্য চাওয়াটাই শ্রেয়।।