যেমন করেই লেখেন কবিতা
কবিতা ছন্দ হোক আর কম-বেশী
যে যতই রসকষ মিলায়ে লিখি,
প্রকাশ করি বাংলা কবিতা আসরে।
সকল কবির বয়স একই নহে
একেক কবির বয়স ভিন্ন যে
কবিতা লেখা যেমনই হউক না কেন
উক্ত কবিতায় মন্তব‍্য যে যাই দিক।
তাতে কি আসে যায় কি কাহারও?
সেই তরে নাই যে কোনই সংশয়
কবি মনে চলে অনন‍্যতা হৃদয়ের
এমনিতে একটু আধটু ভাবুক হতে


হয় কবি মনের। তা না হলে ভাবের
তাল আসতে কবিতায় সুর, ছন্দ,
দিক, মাত্রা, টান, বিরামচিহ্ন, বিস্ময়
চিহ্ন,কমা, সেমিক্লোন, দাঁড়ি, যাই কিছু
ত্রুটিতে হোক না লেখা কবিতাটি তাতে
কি? কম বেশী মতামত থাকবে পাঠক
সমাজে। তাতে  কবির তেমন কি যায়
আসে। কোন ভালবাসা কবিতার পাঠক
হতে নাও আসতে পারে। কিন্তু কবিকে
অনেক ব‍্যর্থ প্রেমিক আছে কবি সাহিত‍্যিক
নাম শুনলেই অজ্ঞান অন্ধত্বের ভাললাগা
রয়ে মনে উম্মাদ হয়ে খুঁজে ফেরে চারিদিক!


অনেক ভক্ত হয়ে যায়, তার কাছে কি যে
ভাল লাগে কবি সাহিত‍্যিক বলে কথা রয়ে
ঐমনে শুধুই কবি প্রশংসায় ভালবাসা চায়
মেতে থাকতে হতে চায় অনেক প্রেমিক সেই
তরে ঘরবাড়ি ছাড়ি যোগ‍্যতা যাই থাকুক না
কেন নিজেদের যোগ‍্যতা যাই থাকুক কবির
কবি প্রশংসায় শরিক হতে ভালবাসায় মন
দিতে করতে চায় না কোন কাপর্ণ সেথায়।
একজন যুবতী নারী যদি বলেন কবি অনেক
ভাল লাগে আপনাকে ভাল লাগে আপনার
লেখা। কত ভাল যে আপনার কর্ম-চঞ্চলতা।
অনেক ভাল বাসতাম প্রাণ খুঁলে একাগ্রতায়।


এ দিকে কবির রয়েছে সুন্দর পরিবার-পরিজন
কবির ঐ মনে  হঠাৎ দেখা দিতে পারে অপ্রিয়
প্রেমের আভা যে আভায়  মানব জীবনে এসে
যেতে পারে অনভিপ্রেত ঐ কলংঙ্কের জ্বালা।
সেই তরে অপ্রিয় প্রেমের আভা হতে সাবধান
প্রয়োজনে কবিতা ছাড়তে হবে তারপরও বিরহ
হতে মুক্তির পথ সুগমন করতে হবে জীবনের
চমৎকার মুহুর্তকে উদ্ভাসিত করতে এর ব‍্যয়িত
ঘটলে কবি জীবন কবিত্ব লাভে প্রিয় সাহিত‍্যিক
হুমায়ুন আহম্মদের মতন শেষ বয়সে রসকদম
নামের বোঝা বহন করে সুন্দর  সংসার ভেঙ্গে
তছনছ করে হা-হা-কা-র জীবনের ঐ মনের।


খুবই সর্তক ও সাবধান কবি গুরুজন ঐ তরে
অপ্রিয় হঠাৎ ভাল লাগা প্রংশসায় পঞ্চমুখের
দুষ্টমিষ্ট কথার টানটান চোখের ঈশারার ছল
চাতুরীর ছলনায় না মত দিয়ে নিজ গতিতে
দিতে হবে কবিতায় মন তবেই স্বার্থকতা লাভে
ধন‍্য হবে "কবি গুরুজনেরা সাবধান" নামের
স্বার্থ কথা।
===×××===
===××===
বাণী : এই দুনিয়াতে কত রকমের মানুষ আর কত ধরণের মনের চাওয়া ও পাওয়ার হৃদয়ের টানের প্রাণের চাহিদা রয়। সেই ভিন্নতার অভিন্ন রুপের নষ্ট মনের দুষ্টতার অশোভ‍্য লোভ-লালসার অপ্রিয় ধান্দার জাত-বেজাতের সময়-অসময়ের তোয়াক্কা না করে বিবাদ সৃষ্টি করে থাকে। সেই সকল অপ্রিয় মানুষের হঠাৎ করেই বেশী ভাল মানুষী ও তোমাকে ছাড়া আমার জীবন চলেই না। ঐ ধরণের লোক জন হতে সাবধান থাকাটাই শ্রেয়।