মানুষ যদি না হয় মানুষ!
নিজ হতেই হয় যদি অবহেলিত
তবে কেন হবে না অপরাধী?
অভাব আছে বলে কি হতে হবে
অপরাধী? হতে হবে দ্বারস্থ? হতে
হবে অসহায়? হতে হবে কর্মক্ষম?
হতে হবে অপরাধ জগতের সহায়ক?


না আমি বলতে চাই না উপরোক্ত
উক্তির কোন টাই সঠিক নাই! না হতে
হবে না কোনই অন্যায় কাজের সহায়;
অপরাধ জগতের হাত লম্বা করার মত
যুগল সংযোজন মহা প্রলংঙ্কর নীলার
অবিচল ধ্বংসের খেলায় রত হয়ে নিজে’
নিজ জীবনকে ধ্বংসের স্তূপে সুপে অন্য মনে
নিজেরই মতন মানুষের ঐ একই পথের
পথিক বানায়ে সর্বনাশ করেে এসে কি
লাভ হচ্ছে? পাচ্ছি কি লাভ? হায়রে মানুষ
আমরা অজানাতেই জানতে বড়ই কষ্ট হয়!


নিজের জ্ঞানটাকে কাজে না লাগায়ে ধরণা
ধরছি অপরের অপরাধ জগতের দ্বারস্তের'
লোভ লালসাই মন যখনই হয় ব্যাকুল তখনই
মানুষ হয় দিশেহারা, অস্থির, বিবেক অবিবেচক,
প্রকাশ পায় অমানুষিকতার, সেই মানুষ গুলিই
তো সমাজের বড়ই অভিষাপ,কখনও রাজা, তারা
কখনও বাদশা, কখনও বড়ই ইসলামের বুলিতে
ঈমানের লেবাজ, কখনও সমাজের বৃত্তশালী
ব্যক্তি, সমাজ সেবক, অপেক্ষার প্রহর গুণলেই
সময়ই বলে দেয়; আর যে জানার সেই জানে!


তাই তো আবেদন হে আল্রাহ তুমি সৃষ্টি করেছো
এই জগতে মানুষ! রক্ষা কর তোমারই হেফাযতে’
তা না হইলে রক্ষা পাবে না; তোমারই প্রিয় বান্দা!
যারা তোমা্রই একনিষ্ঠ্য হুকুম পালনে রয় রত,
রক্ষায় ব্রত: তুমি যে আমাদের সৃষ্টি কর্তা! যার
নাই কোনই সংশ্বয়; মানব মনের তুমিই রিজিক
দাতা, হায়াত, মউথ, ধণ-দৌলত, বিবাহ-শাদী,
মান-সন্মান, যোগ্যতা সবই তোমারই হাতে;
তাই রক্ষা কর তোমার সৃষ্টি জগতের সেরা জীব’
মানব জাতিকে! রক্ষা কর সকল প্রকার খারাপ,
অন্যায়, অপরাধ, ধোকা, বেইমান, মুনাফেকী হতে।।


এই জন্যই তো বলি তোমারই সৃষ্টির সেরা জীব
নামক মানবের এতো ভাল মনে, কেন হবে অপরাধী?
রক্ষা কর তোমাতেই’ তুমি! নিজ দায়িত্বে হেদায়েতে
তোমার প্রশংসায় প্রকাশ্যেইরত এই জীব মানব জাতিকে।।
===×××===
===×××===
বাণী : এক মানুষ অপর মানুষের সাথে অন্যায় ভাবে অপরাধ সৃষ্টি করার ফলেই, যে নিরীহ লোক গুলি বিনা কারণে শাস্তি পেল, তার মনের মধ্যে খোব ও কষ্টের রেখা পাত করায় প্রতিশোধের তুষের আগুন সেই মানব মনে সব সময় জ্বলতে থাকে, যার ন্যায় পরবর্তিতে ঐ মানুষ গুলি প্রতিশোধের নেশায় মত্ত্ব হতে থাকে; যার জন্যে অপরাধ জগৎ বৃদ্ধি পেয়ে মানুষ ক্ষতি গ্রহস্ত হতে থাকে। সেই জন্যেই মানুষ হয়ে অপর মানুষের সাথে কোন অবস্থাতেই অপরাধ ও অন্যায় কাজ করা সঠিক নহে।।