মানুষ;
ম-তে মানুষের জীবন হল চলমান শক্তি
ন-তে নুন্যতম বোধতায় মানব জীবন সচেতনতায়
ষ-তে ষ্পর্টই মন বলে দেয় শরীরকে নিতে বিশ্রাম।


ঘুম;
ঘ-তে ঘুম নিয়মিত মানব শরীরের জন‍্যে খুবই
প্রয়োজন। নিয়মিত নিয়ম করে না ঘুমালে' এক
সময়ে মানবের নিজ শরীরই বলে দিবে; আমি
আর পারছি  না! নিজকে রক্ষা করতে। দাও
আমায় ঘুম দু'টি চোখে। আমি যে পরিশ্রান্ত,
তোমার এই মস্তবড় শরীরটাকে নিয়ে বহনে;
অপারগতা প্রকাশে রয়েছি সহমতে একমত।
ওহে মানব শুধুই করে আস কাজ-অকাজে
আমাকে ব‍্যবহার। দেখতে কি পাওয় না ? বুঝতে
কি পার না? কি আছে আমার শরীরের ক্ষমতা?
ধাতুকে যেমন আগুনে পুঁড়ায়ে খাঁটি করা হয়!
সেই তরে দেখতে কি পাওনা ওর ধারণ ক্ষমতা?
মানব শরীরটাও অমনে রয়' যতই কর কাজ-কর্ম
সময়ের কাজ সময়ে করো। নাও না বিশ্রাম ও ঘুম।


ম-তে মন‍্যুষত্বের পরিচয়ে একটিই উপায় নিয়ম
মেনে চললে-শৃঙ্খলাতে দেখা দিবে না' মানবের
কোন জনমে অঘুমের মত শরীরে কোন রোগ-
বালা-মছিবত ও ঘুমের অভাবের কষ্ট নামক-
শরীর অবস্বাধের আন-মোনা রুপের চলাফেরা।


সেই চেতনা বোধে মানুষ ও ঘুম নামক কবিতাটি
লেখা হল মানুষের তরে। একজন মানুষের জন‍্যে
নিয়মিত কম-পক্ষে ছয়-সাত ঘন্টা ঘুম যদি প্রতি
দিন পালনে রাখেন মন। সেই স্থির মানব মনের
ঘুম নামক থাকবে না অভাব কোন জনমে। শরীরও
আর কখন বলবে ঘুম নামক অভাবের অবস্বাধের
নাম কথাটি ডাক্তার শরণা পর্ণের নিকটে ঐ'মনে।
===×××===
===×××===
বাণী : মানুষের জীবন একটি চালিকা শক্তির অনন্য মনের জীবনবোধের তরে (সুখ-দুঃখ-বেদনা-আনন্দ-কষ্ট-হাসি-কান্না-ঈশারা-প্রেম-ভালবাসা-ভাললাগা-উল্লাস-ফূর্তি-বিনোদন-বিরহ-বেদনা-শোক-নিপীড়ন-নির্যাতন-আঘাত-ক্লান্ত-পরশ্রী-কাতরতা-অঘুমা-বিনা-কারণে-অরণ্যে-মধু-চরণ-আপন-জনের-অকালে-মৃত্যুতে-আঘাতে-ক্ষত) এই সবই মানব জীবন বোধের প্রকৃত শক্তির ও কর্মক্ষমের পরিচয় বহনের রুপ। সেই রুপ সাধনের অনন্য চয়নের উত্তরণের এক মাত্র উপায় হল; সময় মত মানুষ হিসেবে নিজ জীবনকে সুখী ও সুস্থ্য রাখতে প্রতিদিন নিয়মিত ছয় থেকে সাত ঘন্টা ঘুমের কোনই বিকল্প নেই। তাই মানুষ ও ঘুম একে অপরে পরিপূরক।।