ওদের নেই কি কোনই ঠিকানা?
ওরা কি মেয়ে মানুষ?
কোথা হতে এসেছে ওরা?
ঐ'নামের হরিণী সুন্দরী
যে নাম কানে এসে বাঁজলেই
মনে জাগে বেশ ঢেউ উতালা।


কেন হয় এমন! বল না?
ওহে মানুষ জাতি আমরা;
যে নারীর গর্ভে আমাদের জন্ম!
সেই নারীকে নিয়েই ভেবে মরিমরি'
হয়ে ভাবনাতে করি অবহেলা'
করিতে চাই রং তামাশা; মশকারা!


এই কথাটি কি কাউকেই বলা যায়?
পুরুষের জন্ম কোথা হতে?
কেহই কি কখনও ঐ'ভাবনাতে!
দেখেছি কি একটি বারও ভেবে?
আমরা যে মায়ের গর্ভে জন্মেছি
তিনি কি নারী নয়'রে?


তবে ওহে মানুষ আমরা নারী-পুরুষ
একে অপরে সকলেই সমান।
যে নারী না হলে পুরুষেরই নাম করণে
জীবন হয় যে হাহাকার! তাই নয় কি?
তবে বল এই সমাজে নারীকে নিয়ে
কেন এতো অপব‍্যাখা? কেন এতো কথা?


নারী হল আমাদের পুরুষের যৌবনেরই
সুন্দর ও উত্তম উর্বর ফসলের সবুজ মাঠ।
নারীই হল জীবন সংসারের ঐশর্য‍্যের
মুক্ত বাংলারই অপরুপেরই শোভার অনন‍্য
সেই যৌবনা মনেরই  পিপাসীতের একজনা।
তৃঞ্চাত্বের স্বাদের আস্তার ঝলমলে আলো।


পুরুষ মনের কোণে নারী শব্দটি না বাঁজলে
পুরুষ জীবনে পায় না স্বার্থকতা!
সেই তরে বলি ঐ'মন প্রাণ টানেরই স্বাধের'
তাই তো বলি নারী আমাদের আপন জন।
নারী আমাদেরই সমাজের এক গুরুত্ব পূর্ণ‍্য
সমাজের, পরিবারের এক উজ্জল নক্ষত্র।


সমস্ত সুখের মূলেও পুরুষের পাশে নারীই
একমাত্র স্বর্গীয় সুখ!
নারীই মানে ওরা মেয়ে মানুষ।
ওহে পুরুষ আমরা করবো না অবহেলা!
যাবে না করা যে কোন মতেই!
একটি পরিবারের সকল মহৎ কাজেই


শক্ত হাতের মুষ্ঠিতে নারীরই অবদান!
সেই তরে বলি ওহে নারী হও তোমরা
এক নিষ্ঠ প্রকৃত আদর্শ নারী কুল।
কে বা কাহারা করবে নারী বলে অবজ্ঞা?
যদি তোমরা রক্ষা জান! তোমাতে।
তবেই তো তোমরাই হবে যে সেরা!


দেখবে কত সম্মান তোমাদেরই করছে
এই সমাজেরই পুরুষ মানুষেরা।
তোমাদের মূল‍্য এই সমাজেরই পুরুষেরই
নিকটে অমূল‍্য সম্পদেরই তরে।
সেই জন‍্যে বলি ওহে মেয়ে মানুষ তোমরা!
নিজেদেরকে তৈরি কর' এক অনন‍্যের অন‍্যতমে।


দেখবে কেহই তোমাদের করতে পারবে না
কোনই অবহেলা ও মেয়ে মানুষ বলে; কটুকথা।
===***===
===***===
বাণী: মেয়ে মানুষ ছাড়া পুরুষের জীবনের যৌবনই তো বৃথা। যা থাকা না থাকা সমান কথা। তাই মেয়ে মানুষকে কোন অবস্থাতেই অবহেলা করা ঠিক নয়।