!!!চার অক্ষর শব্দ বিন্যাস রচিত কবিতা চরণে!!!
না-জ-মু-ল;
না-তে; নাচে বনের বানর গুলি একা' পেলে কাউকে সাথে..
জ-তে; জয়ী হতে পারে কি শেষ চরণে!
মু-তে; মুল্য বুঝতে যদি নিজের! করতে না ঐ'
ল-তে; লজ্জা-শরমের মাথা খেয়েছো বেয়াকুবে।
ও-তে! ওমর খোলাফায়ে রাশেদিন ধরে ছিল ভৃত্তের রশি!
র-তে! রক্তিম সূর্যের তাপদহে ভৃত্ত সহায় হেঁটেছেন ঐ রথে'
অ-কৃ-ত-জ্ঞ;
অ-তে! অকৃতজ্ঞ যে তুমি ছিলে দায়িত্ব হীন চোর
কৃ-তে! কৃতকর্ম ছিল খুবই ঘৃণিতের তোমার মন
ত-তে! তাপ্তিক জ্ঞানের অভাব বোধতার তরে!
জ্ঞ-তে! জ্ঞানী হলে অবুঝে গোমড়া মনে নিজসহ
অপরের ক্ষতি আনতে না ডেকে বিনা কারণে।
সত্যই যে তুমি অকৃতজ্ঞ! অপদার্থের চরম জন'
উ-প-কা-র-ভো-গী;
উ-তে! উপকার পেয়েছো যে'জন হতে,
সাথে তার করে আসছো ব্যাভিচার।
এ কি তোমার কান্ড?
তোমার কি হবে না বিবেক উদয়?
হবে না বিবেকের জ্ঞান উদিত ঐ সেই'
ড্রাইভার রনির নিকট হতে নিতে বিকাশে টাকা।
ঐ সেই ঘটনা নিজেই গেছো কি ভুলে আজ?
ঐ সেই ঘটনাটির কথাগুলি কে না জানে!
জানে সকলেই;
তাতে কি লজ্জা রয় না যে তোমায়/তোমাদের মনে?
প-তে! পরোপোকার মননে করেছিলাম উপকার!
তোমার বাড়ি নদীর ঐ পাড়ে'তে বলে।
অপর দিকে চাকরী করো বেতন যাই হোক!
পদটি মন্দ নহে; ঐ' প্রতিষ্ঠানের কেহই দেখতে
পারে না ভাল চোখে! সেই পরর্থে আমার মন'
তোমাদের পদ-পদবী ও কর্মযজ্ঞতা বোধের
তরে; সম্মান যাতে পাও সকলের নিকটে।
সেই মনোভাবে সত্যই তোমার ও তোমাদের'
কর্ম স্থল করা হল সহজ থেকে সহজ তর।
সেই না কি তোমরাই সঙ্গ দিলে যারা দেখতে
পারতো না তোমাদের! তারাই হল বন্ধু! করে নিলে
অপরাধ জগত ভারী' একে অপরের তরে। ঐ'দিকে
করো ইবাদত! মুখে রেখেছো দাঁড়ি! কথাতে বুঝাতে
চাও যে তুমি বা তোমরাই আদর্শ বড়ই ধার্মিক'
ঈমাদার! আসলে ফাঁকা গুলি শয়তানের কারিগর।
কা-তে! কাহার জন্যে যে জন করলেন উপকার?
তার সাথেই করে আসছো চরম ভাবেই বিনা
কারণেই অপরাধ! কেন?
তার কি আছে কোনই অপরাধ?
ওরে বেয়াক্কেল অপরাধী উপকারভোগী।
করতে চাও অন্যায় ভাবেই উপকারীর বদনাম।
তবে কেন লেবাজ ধরেছো ঐ'..
তাই নয় কি?
তোমার মন যাই বলুক পদ কিন্তু তা'বলে না।
পদ বলে স্বচ্ছতার অনুমতি নাও না
আগে। তারপর করো সকল কর্মখুশি মনেতে।
আ-হা-দে-খ-বে-কি-যে-ভা-লা-বে-ঐ-ম-নে-তে-ই।
র-তে! রও যে সকল সময় বাজে মন নিরবুদ্ধির
রক্ষা হবে কি করে তোমার অপরাধ জগতের!
রবে না তুমি সরল মনাতে ক্ষয় হবে যে মনেতে
তোমার সামান্য ভুলে প্রতিবাদ করতে গেলে
এই কারখানার যাও বা সামান্য সুবিধা পায়
কর্মচারীরা তাও হয়তো বন্ধ হয়ে যেতে পারে
মালিক তোমাদের অনৈতিক কর্মকান্ডের কথা
জানলে। এখন বলো কি করে করি তোমার
অপরাধের বিচার? সেই যে পিটানী খেয়ে
পিটানী চুরি করার গল্পের মতই রয়েছি চুপচাপ
হয়তো তুমি বা তোমরা মনে করছো উনি কেন
চুপচাপ? প্রতিষ্ঠানের বৃহত্তর স্বার্থে বড় বলে
কথা সকল মানুষের কল্যাণের কথাটি ভেবেই
রয়েছি সাময়িক নিরবতা! কোন পদ্ধতিতে সবই
করা যায় রক্ষা। তুমি সত্যই অপদার্থ নিরবোধ!
তা না হলে বিনা কারণেই অনিয়ম-তান্ত্রিক মন
গড়াতে। আসলে যে মানসিক ভাবেই অসুস্থ্য তা
কি জান? না নিজের অপরাধ চাপাতে বেজায়!
ভো-তে! ভোগ-বিলাসের মিথ্যা আবরণে জড়ায়ে'
মূল কাজ না করে; করে আসছো এ কি কর্ম?
মুখে বলে থাক, চলন-বলনে মনে হয় অসহায়!
আসলে শয়তানের হাড্ডি। ঐরুপে কখনও পাবে
না নাজাত এহজগত ও পরকালের? ভেবে দেখ?
গী-তে! গীতা চরণে নাই তোমার মন; সেই মনে
কি করে পাবে ধর্ম নামক জপের অমূল্য শাসন।
ওরে অকৃতজ্ঞ উপকারভোগী!
যে জন করে থাকে উপকার'
তাকে করতে না পারো উপকার তাতে কি?
ক্ষতি করো না ঐ'বট গাছটি'র ভেঙ্গে ডাল;
যদি তাই করে থাকো!
সত্যই দেখবে ওহে মানুষ! সময়ই বলে দিবে'
পাবে না কো তুমি নিজ জীবনের আছান!
চৈত্রের খড়া নয়তো শীত গ্রীষ্ম সব সময়ই
ছাঁয়াহীন পড়বে যে, তোমারই মনের জলন্ত
দেহখানাতে। অস্থিরতা বোধে বলবে মনটা
ভাল নেই, আজ যে বড়ই কষ্ট হচ্ছে আমায়।
ওরে মানুষ সকলেই শোন! এমন কর্ম করোনা'
চল ভাল ভাবে সুন্দর মনে! তবেই তো জীবন
তোমায় হবে উদ্ভাসিতের তরে অপূর্বের ন্যায়!
দেখতে পাবে তুমি একজন প্রকৃতই নিজ মন
বলে দিবে কতটাই আপন সতেজতায় ভরাতেই'
সেই তরে "ওরে অকৃতজ্ঞ উপকারভোগী" কথা
শুনতে হবে না আর দুনিয়াতে মীর জাফর নামে!
উপকারীর উপকার প্রতিদানের হীতে বিপরীতে।
----------------------------------------
প্রকাশ থাকে যে, এই কবিতাটি রচনা করা হয়েছে মানুষের সুবিবেক উদীত উদয়নের তরে। কোন প্রকার হিংসা বা কাউকে বিদ্রুপ মন ভাবে নহে। কারো নামকের উপর নহে। নাম জাত শব্দ চয়ন মনে হলেও তা প্রকৃত পক্ষে নহে! যা শুধু কবিতাটি লেখার সৌন্দার্য ও মর্মার্থে প্রয়োগ করা হয়েছে। অন্যথা নহে। জীবিত বা মৃত কাহারো নাম ও চরিত্রের সাথে এর কোন সামঞ্জ্য পাওয়া যায় তা নেহায়ত কাকতালীয় ব্যাপার। অন্যথা নহে। ।
===×××===
===×××===
বাণী: যে মানুষগুলি সমাজের মানুষের উপকার করে থাকে। সেই মানুষ গুলিকে উপকারের প্রতিদান না দিতে পারো তাতে উপকারী ব্যক্তির কোন ক্ষতি হবে না। তাই বলে তার অপকার করার চেষ্টা করে নিজের সেই পূর্বের ইতিহাসই তোমাকে সামনে এনে জেলের-জরিমানাসহ ভাত খাওয়াতে সহজ লব্দেই বলে দিবে। কি কর্ম করেছিলে ওরে মানুষ রুপের পশু তুমি এই জীবনে।