যে জন করবে পড়া-লেখা
সে জন হবে আত্ন:প্রত্যয়ী! চিনবে নিজেকে;
পড়া-লেখা করতে হলে-
প্রয়োজন হবে অর্থ-কড়ি ও সামাজিক নিরাপত্তার;
পরিবারের সকলেরই থাকে না সমান ভাবে অর্থ-কড়ি।
কোন পরিবারের অর্থের অভাব-
কোন পরিবারের উপার্জনক্ষম লোকের অভাব
যেখানে খাওয়া-পড়ার অভাব মেটাতেই অক্ষম;
সেখানে আবার পড়া-লেখা?
ভাবতে অবাক লাগে! হবে কি আমার পড়া-লেখা?
আমি অদম্য আত্ন:প্রত্যয়ী, আমি মনে করি;
তৃষ্ণা লাগলে যেমনি পানি পান করতে হবে!
তেমনি মানুষ হতে হলে, হতে হবে জ্ঞান পিপাসী;
পড়া-লেখার পাশা-পাশি---
সাময়িক অর্থ-উপার্জনের কাজ; পায় যে স্বচ্ছলতা!
বিনা কারণে বৃথা সময় নষ্ট না করে...
সময় নিষ্ঠায় যথাযথ কাজে লাগায়ে...
করবো উপার্জন, হবো আত্ন:সংযোমী;
করবো পড়া-লেখা।
হবো আদর্শ; জানবো নিজেকে...
প্রকৃত পড়া-লেখা না করলে!
মানুষ কি পারবে চিনতে নিজেকে?
পড়া-লেখা করলে অন্ধকার হতে--
নিজেকে আলোর পথে এনে
করতে নিজেকেসহ দেশ ও জাতিকে আলোকিত;
হতে হবে না কভু পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের বোঁঝা!
যে করবে পড়া-লেখা
সেই হবে একজন শিক্ষিত ও আদর্শ মানুষ।
তাইতো বলি মানব জীবনে শিক্ষার কোন বিকল্প নেই;
এসো আমরা করি পড়া-লেখা
কোন বাঁধাই আমাদের আটকাতে পারবে না;
যাহা পারবে শুধু আমরা ছাত্র,
আমাদের কঠোর অধ্যাবসায়!
মোড়া বিজয়ীর বেশে হবো আত্ন:জয়ী।
ছাত্র হতে কি বয়স লাগে?
যে জন করবে পড়া-লেখা
তাকে কি বার্ধক্য আটকাতে পারবে?  
এই জন্যই তো বলি কর পড়া-লেখা!
জানবো নিজেকে; জানাতে পারবো অপরকে।
জ্ঞানার্জনে পড়া-লেখার নাই যে কোন জুরি।
হতে যদি চাও জ্ঞান পিপাসী
কর তবে পড়া-লেখা
নিজেকে জান না! তুমি কেমন জ্ঞানী?
ইচ্ছা যার সৎ সেই নিতে পারবে
হাত ছানী পড়া-লেখার।
হতে পারবে..
জ্ঞানী, গুনী স্বাক্ষর রাখতে পারবে যে সমাজ ব্যবস্থার।
===×××===
===×××===
বাণী : মানুষ আমরা যত জ্ঞানই অর্জন করি না কেন! কোন না কোন ভুল থেকে যায়' করে ফেলি ভুল; হতে হয় অপমানের অপদস্ত; তারপরও বলতে চাই একজন মানুষ যদি না হয় শিক্ষিত'সেই মানুষ গুলি কি করে জানবে যে সে জ্ঞানী। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)  বলেছিলেন, সুদূর চীন দেশে যেয়েও জ্ঞান অর্জন করা ফরজ। সেই তরে প্রকৃত সুশিক্ষা ছাড়া মানব জীবনের কল্যাণ সম্ভব নয়।


লেখা তারিখ: ০৪/০৭/২০১৭ইং।