শোনের এই সমাজের সকলেই!
পাশের প্রতিবেশী করিল বিবাহ
প্রথম বউ থাকিতে আরেকটি!
সেই ঘরে হইল সন্তান-সন্ততি...


ঐ' বউ সন্তানদেরকে কেহই
মেনে নিতে চাহে না ঐ সংসার হতে।
কি যে উপায়! কি যে করার..
সন্তানেরা ধীরে ধীরে বেড়ে উঠতে থাকে।


যায় দিন, মাস, বৎসর এই রুপে
হয় যে যুগের ছোঁয়ার আঁচড়ে।
কত অশান্তির সংসার রয়ে চলে'
ঐ পরিবারে লবণ যোগারে যে
পানতা ফুরায় দিনে রাতেতে।


কি যে উপায়! একজন আরেক জনকে
পারে না দেখতে দু'চোখের শূল ভেবেই
এই কষ্টের রেষ কি যায় বলা কাউকেই;
বললেই উল্টা পিঠে মাইর জোটে পিঠটিতে।।


হাইরে জীবন মানুষের! কি অপরাধ
করে ছিল ঐ' সেই নিষ্পাপ সন্তানেরা?
তারা কি আল্লাহর সৃষ্টি জীব নহে?
অপরাধ করে কে! আর ভোগ করতে
হয় কাদের কে?


সেই পরিবারটি সমাজের মর্যাদায় বেশ
মিয়া বংশের গর্বে তারা বেজাই ভারী!
চলতে চায় জ্ঞান গড়িমাতে ঐ'মনে।
অপর দিকে নিজ বংশেরই সন্তানকেই


দিতে চায় না স্বীকৃতি' এখন বলেন..
এ কেমন বংশ-মর্যাদার অধিকারী তারা?
একদিন দেখা যায়! যে বংশ বলে কথা
করেছেন ঘৃণা! যে সকল সন্তানদের ঐ'


ঘৃণা চোখে ভরে' তারা এক সময়ে ঠিকই
পেয়েছেন নিজ যোগ্যতায় দিনের নাগল!
চলছে সমাজে সম্মানেরই সাথেই'
প্রকৃত পক্ষে ঐ' পরিবারে যারাই'


করেছিল অনিযম ও ঘৃণায় ভরে
অপরাধ! তারাই পরিণতিতে আজ হয়ে
গেছে অবিনশ্বর ঐ' বংশেরই কলংঙ্কের..
আর যাদের করেছিল অবহেলায় মন!


আজ তারাই রক্ষা করছেন সেই বংশ'
নামক মর্যাদার বলিহারের পেষণার দ্বার॥
তাই তো বলি বংশের বড়াই না করি।
চরিত্র গঠন করি! তবেই তো পরিচয়ে
রবে প্রকৃত বংশ মন সেই মানব জীবনে।।
===×××===
===×××===
বাণী: এই সমাজের মানুষ আমরা এমনই ছন্ন ছাড়ার। যে অপরাধ করে তার হয় না দোষ। যে নিরোপরাধী তাকেই বানায়ে তোলেন দাগী আসামী। সেই তরে বলতে চাই। যে অপরাধ করে তাকেই শাস্তির আওতায় এনে সংশোধন করা উচিত। নিরহ লোকদের নয়।।