মাক্স পরিধানে রই অপারগতা
কোন কাজে আমরা পারগতা?
কোন পরিচয়ে হতে চাই বড়?
ওহে মানুষ আমরা জানি কি?


বাবার ছিল বাবার বাবার ছিল!
কি ছিল ধন-সম্পদের মহারতী।
সেই বলেই মিয়া বড় সর্দারীতে
করে থাকি আমি ও আমরাই ঐ'


জীবনের কর্ম-অভিজ্ঞতাতে বলি!
আসে অনেকেই অসহায়ত্ব প্রকাশে
আসে কর্মের জন‍্যে! আসে করুনা
মনের নিজ খেয়ালে ব্লাক-মেইলে।।


জনাব আমার একটি চাকুরী বড়ই
দরকার! বলিলে পড়াশুনা কতটুকু?
বলে স‍্যার কোন মতে আট ক্লাশে
উঠতেই বাবা মারা গেলে মায়ের'


আরেক ঘরে বিবাহ হয়েছে তাই!
আর পড়া-লেখা করতে পারি নাই।
ওহে বোকা ছেলে যখন নিজের বুঝে
নিজেই বলছো যে অমন কর্ম তোমাতে!


তবে কেন নিজ পরিচয় বহনে চল না?
আট ক্লাশে উঠে ছিলে তা বেশ এখন
তো তুমি অনেকটাই ফ্রি! ঝামেলা মুক্ত;
কেহ নেই তোমার উপরে বোঝা এ'ভবে!!


কর্মঠ কেন হলে না? পড়া-লেখা কেন ছাড়লে?
নিজ পরিচয় কেন নিজ হতেই করলে নষ্ট?
বাবা মারা গেছে মা চলে গেছে বেশ তো!
কেহ নেই তোমায় দেখ ভাল করার তাতে কি??


শুধুই দোষারোপ করে এসেছো বাবা-মাকে!
কেন ভাই? কেন? আসলেই আমরা এমনই
মানুষ হতে চাই ভাল কাজের ব‍্যাপারে অজু
হাতের শেষ নাই! মন্দ কাজে নেই বাহানা।


বাবা মারা গেছেন মা থাকতেও নেই! এখন
বল বংশ দিয়ে কি হবে? সেই তরে পরিচয়
তৈরি করতে হবে নিজ কর্ম ফলের গুণেই'
সেই সফলতার ফল গুণেই মিলে প্রকৃত!


যে মানব গুণ পরিচয় উহাই হলই মূল‍্যের
অমূল‍্য জীবন কর্মঞ্জজ্ঞার আসল মানুষ হয়ে
নিজ জীবনকে সাঁজায়ে; সাঁজাতে চায় যে জন!
তারা রহে দেশ ও দশের ভাগ‍্য উন্নয়ন স্বাক্ষরে।।
===××===
===×××===
বাণী: বংশ-মর্যাদার দরকার আছে। তবে যে বংশের লোকেরা নিজস্ব পরিচয়ের প্রজন্মের স্বীকৃতি দিতে চায় না সেই বংশের পরিচয়ে নিজকেই যোগ‍্য করে উল্টা পরিচয় গ্রহণে স্বাক্ষরে কাজ করে যাওয়াটাই উত্তম।