"প্রকৃতি ও পশু-পাখি"
ওহে! মানুষ আমরা
আমরা মানুষ বলি'
জানি নিজেকে জ্ঞানী
বুদ্ধি দীপ্ত মানুষ বলে'


তাই তো প্রয়োজনে রয়
সুন্দর নিরাপত্তার আবরণ
আবাসনের ও স্বাস্থ্য সন্মত
ব্যবস্থার এবং সুনাগরিকতা
লাভে সকল ধরণের সুবিধা।


সেই তরে রয়ে উত্তম মননে
পেতে প্রেম ভালবাসায় ভরে;
মানুষই বেশি বেশি আকাঙ্খা
করে থাকে সব থেকে বেশি'
অর্জিত ও অপ্রাপ্তিতে হীন মনে।


সেই চেতনায় প্রকৃতি কি বলে
আমরা কি কখনও ভেবেছি?
সমস্ত কিছুই বিধাতার সৃষ্টি'
মানুষ হয়ে যদি মানুষেরই
থাকে চাহিদা অনেক সুখের!


কোথায় সেই সুখ পাওয়া যাবে?
কে বা কোন বস্তু দ্বারা প্রাপ্তিতে?
সেই কথাটি ভাবতেই কে জ্ঞানী?
ক'জনা ঐ প্রকৃতি হতে নেই সেই
তপ্ত-লব্দ স্বাদের আবাসনের অপূর্ব
স্নিগ্ধ শোভায় শোভিত সৌন্দার্য।


সেই প্রকৃতিকে আমরা নেই কি
যত্ন মন ও প্রাণের টানে নিজের
সন্তানের মতন করে। একটি
গাছ মানে একটি সন্তান! সেই
প্রকৃতিই যেন মানব জীবন নামক
উপকারে জড়িত অঙ্গাঙ্গিতায়।


সেই তরে মানুষই গ্রহণ করি অক্সিজেন
ঐ যে দেখা যায় সেই প্রকৃতি হতেই।
কি যে উপকারী রয়ে করে আসছে
নির্বিকারে শব্দহীন নিরব প্রতিদানে
কল্যাণ করে যাচ্ছে এই মানুষের তরে।


অপর দিকে পশু-পাখি কি যে আনন্দে
মাতায়ে রাখে শিশু-কিশোর, আবাল-বৃদ্ধ
সকল শ্রেণীর আপামোর মানুষের বিনোদনে।
ঐ পশু-পাখিরাও তো প্রকৃতি বিধাতারই সৃষ্টি'
তবে কেন করে থাকি অনাচার সেই পরম
উপকারী বৃক্ষ, বৃক্ষের ফল, পশু-পাখিকে!


প্রকৃতি যে আমাদেরই মতন বিধাতারই সৃষ্টি'
প্রকৃতি জাত মানব কল্যাণের অপরুপ শোভা
শোভিত যাহার তুলনা হয় না চলে না কোন
কিছুই কোনটাই ছাড়া! ঔ যে সেই প্রকৃতি'র
চরম ভালবাসায় প্রেমময় মত্ত্বতায় রয়ে' প্রেম-


প্রেয়সী হবো মানুষ হয়ে প্রকৃতির অপরুপের
বৃক্ষরাজির ও প্রেম-পিপাসিত মানুষ হয়ে। নয়
তো সকল তৃপ্তিই অবহেলায় অতৃপ্তে রয়ে যাবে'
সেই তরে মানুষ হবো প্রকৃতি ও পশু-পাখি'তে
প্রেম-প্রেয়সী ভালবাসায় রবই বসবাসে একসাথে।।
===×××===
===×××===
বাণী : মানুষ একা চলতে পারে না' বসবাসও করতে পারে না' অপর দিকে মানুষ প্রকৃতি ছাড়া একটি মৃহুর্তও মানুষ আমরা চলতে পারি না। সেই তরে ক'জনা মনে করে জীবন চলে। তাই প্রকৃত উপকারী সেই প্রকৃতি ও প্রকৃতি জাত বৃক্ষরাজি, পশু-পাখি, কীটপতঙ্গ সব কিছুরই উপকারে রয় মানুষের তরে। যা জেনে ও রক্ষার্থে থাকবে মন মানুষের তবেই জয় ও প্রকৃত কল্যাণে দীপ্ত মানব হবে মানবতায় অপূর্ব চেতনার।।