প্রথম দেখাতে না কি লজ্জ্বা থাকে
তুবও না কি বলতে হয় ভালোবাসী
তোমাকে আমার অনেক ভালোলাগে
ভালোবাসী আমি তোমাকে একান্তই।


এলো আষাঢ় মাস ঐ সেই বাদলের!
ছলছল ছন্দপতন ঝরঝর রিমিঝিমি
শব্দ চরণের অপূর্ব শীতল মনের উষ্ণু
বারিতে ভেজা প্রথম আষাঢ়ের ফুটন্ত!


ঐ সেই ভালোবাসা নামক কদম ফুল'
প্রেয়সী অপেক্ষিত সুভাস নিতে নয়ন
পানে রয় একাগ্রতায়; নিয়ে কদম ফুল
প্রেমিক যায় যে প্রেয়সী সোহাগী মনে।


বাদল দিনের প্রথম কদমফুল তাই তো
এই শুভ পহেলা আষাঢ়ের কথা স্বরণে।
শুভতে শুভক্ষণে আজকের এই একই
দিনটি'তে পূর্ণ‍্যতা পেল তৃতীয় সেঞ্চুরী!


রচিত কবিতা চয়নের অপূর্ব অভিষেক।
স্মৃতিতে পহেলা আষাঢ় ও তিনশতকের
কবিতা পূর্ণ‍্যতায় প্রকাশিত এ'ধরাতে'
স্থান পেল বাংলা কবিতা আসরে ঐ'


স্থান পেল বাংলা সাহিত‍্যের পাতাতেও ঐ'
ঐ' ভালো লাগাতে রইলো মন কদমফুল
পেল যেন স্বার্থকতা এই বাংলার সাহিত‍্যে
শত শ্রম হয়তো একদিন ইতিহাসে রইবে।


পেল যেন স্বার্থকতা তৃতীয় সেঞ্চুরী তিনশত
কবিতা প্রকাশে। আষাঢ় যেন ভাগ‍্যের প্রস‍্যূতি
কদম ফুলের সৌভাগ‍্য শোভার কবিতা চরণ!
"প্রথম আষাঢ়ে তৃতীয় সেঞ্চুরী"অভিষেক স্বার্থক।।
===×××===
===×××===
বাণী: ইচ্ছা ঘুড়ির অনেক মূল‍্যায়ন একটি একটি করে কবিতা লিখে। অনেক দিনের'ঐ সেই ছোটবেলার সুন্দর মননের তরে। অপ্রকাশিত মনের কথা গুলি আজকের কলমের কথা বলা  ধীরে ধীরে পূর্ণ হলো তৃতীয় সেঞ্চুরী পহেলা আষাঢ় শুভ আগমনের শুভেচ্ছার স্বাগতমের কদম ফুলের সুঘ্রাণের বার্তাবহের ইতি বাচকের চেতনাবোধে। আষাঢ়ে বাদলের ন‍্যায় শীতল করে কবির হ্নদয় খানাতে লুফে নিলো তিনশত কবিতার স্বার্থকতা। আষাঢ়ে বর্ষা নামে মানব কল‍্যাণেই; কদমফুলের শোভাতেই সমৃদ্ধিতে সুন্দর ভাবে চলবে একে অপরেতে। পৃথিবীর যা কিছু আল্লাহর সৃষ্টি সবই একে অপরের কল‍্যাণ কর। নিরর্থক আল্লাহ সৃষ্টি করেন নাই। যা অনুধাবন করে সুন্দর জ্ঞান লব্দে চলা উচিত ওহে' মানুষ আমরা।।