একটি শিশু ছোট্ট সোনা
সেই শিশুটি করে খেলা
বেজায় হাসি-খুশির তরে
দেখতে কি যে সুমধুর লাগে।


আলতো আলতো ভাষায় বেশ
দেয় যে ডাক ঐ সেই মনে কি যে
অনন‍্য চরণে রয়ে! অপরুপ শোভার
শব্দের কোলাহলে কলরবে থেকে।


আনন্দ ঘন পরিবেশে চায় যে মেতে'
নিজ হতেই নিজকে অজানাতেই হয়
যে বেজার! অপছন্দে কান্না করে শেষে'
মা, বাবা, বোন, খালা, ফুফু, অন‍্য কেহ..


এসে; আদর করে বলে বাবু সোনা
লক্ষি আমার দরদ মাখা মায়াতে বলে
করে না কান্না' ঐ দেখ শাসন করেছি'
সেই শাসনে ঐ শিশুটি হাসিতে হয় আটখানা।


সেই শিশুটিই এক দিন বড় হয়ে শিখে
পড়া-লেখা! করে চাকরী-বাকরী, চড়ে
গাড়ি-ঘোঁড়াতে। যায় দেশ-বিদেশে' ভাল
কাজে-কর্মের সুনামেতে মাতায়ে রাখে।


ওহে! আজকের শিশু সেই তো আগামী
দিনের ভবিষ‍্যত' ঐ তরে সেই শিশুটি রবে
যার কোলে! তৈরি করো আপন জেনে' ও
যেন হতে পারে আদর্শ ও মর্যাদাবান।


সে যেন পায় না আঁচড় দুষ্ট সমাজের!
রক্ষায় থাকতে হবে অপূর্ব মননের সেই
তরে' ঐ শিশুটি যেন মানুষ হয় শুধুই
সুন্দর মননের অপূর্ব ও অনাবিলতায়।


ওর মনে যেন অপবাদের গ্লানির আঁচড়
না কাঁটতে পারে। আমাদের গ্লানি যেন
প্রবেশ না করে' সেই তরে সকল দীক্ষা
রাখি যেন নিজ জ্ঞানে! তবে "শিশু অনুধাবনে"
রক্ষায়'পরিশুদ্ধ জ্ঞানের পেতে পারে অপূর্বতা।
===***===
===***===
বাণী : শিশু দুনিয়াতে আসে নিষ্পাপ হিসেবে। সেই শিশুই একদিন আমরা সমাজের নানান ধরণের কর্মকান্ড দেখে ভাল মন্দ সমস্ত কিছু অবলোকন করে, সেই শিশু মনটি যে জ্ঞানের ধারণা পেয়ে থাকে' তাতে সঠিক জীবনের উপলব্দিতে বাঁধা গ্রস্থ হয়ে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই বিপথগামী হয়ে কোন মতে অসামাজিক জীবনযাপন করে থাকে। তাই শিশুর সঠিক জ্ঞানে মর্যাদাবান হওয়ার কোন বিকল্প নেই।