পর্ব এক;
শোন না এই দেশেরই ছাত্র সমাজ
আজিকের যারা ছাত্র-ছাত্রী
আগামী দিনে তোমরাই তো
দায়িত্ব নিবে এই দেশেরই
শিল্প-কলকারখানার শ্রমিক কর্মচারীর!
জেনেছো কি অগ্নি:নিরাপত্তা কি?
জানতে চেষ্টা করেছো কি?
এই দেশ আমাদের!
এই দেশের শিল্পও আমাদের!
এই দেশের সম্পদও আমাদের'
শত শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত!
এই বাংলাদেশের স্বাধীনতা আমাদের!!
এই সেই বাংলাদেশ।


এই দেশটি আয়তনে ছোট
মাত্র ১,৪৮,৪৬০ বর্গকিলোমিটার
(৫৭,৩২০ বর্গমাইল) (৯২তম)
এই দেশটির এরিয়া রয়েছে আমাদের।
জন বহল ঘন বসতি'র দেশ
এখন লোক সংখ্যা প্রায় সতের কোটি ধরধর!
এই বিশাল জন সমষ্টির জন্যে নেই পর্যাপ্ত পরিমাণ কর্মসংস্থান;
সংসারে লবণ আনতে পানতা ফুরায়, যে পরিবারে উপযুক্ত
মানুষ রুপে গড়ে উঠার পঁয়সা যেখানে যৎসামাণ্য!


সেই জায়গাতে কর্মমুখী শিক্ষাই কি?
আর বিজ্ঞান, কলা, সমাজ-বিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান, হিসাববিজ্ঞান,
ইঞ্জিনিয়ারিং (ম্যাকানিকেল ও ইলেকট্রিক্যাল অর্থাৎ ত্রিপলি),সংস্কৃতি,
নৃত্ত-চারুশিল্প, যাহাই অর্জন করি না কেন;
সকল কিছু্রই মূলে দেশ সচল রাখতে নিজে জানতে হবে
সেই সাথে প্রজন্মকে জানার ক্ষেত্রগুলি ভাল করে বুঝে প্রকৃত জ্ঞানী হতে হবে।
সেই জ্ঞান তপ্ত করে দেশকে রক্ষায় কৃষি খাতকে প্রথমে অগ্রাধিকার দিতে
দ্বিতীয় স্তরেই অগ্রাধিকার রয় যে শিল্প-কলকারখানা প্রতিষ্ঠান সমূহ!!


এই শিল্পে আমরা দেশের অধিকাংশ শ্রমিক,কর্মচারী ও কর্মকর্তারা
এই সেক্টরেই কর্ম করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছি।
এই সেক্টরেরই উৎপাদিত পণ্য বিদেশে রপ্তানি করে বৈদেশিক মূদ্রা অর্জন করছি।
এই সেক্টরের পেশার কর্মগুণেই বর্হি:বিশ্বের দরবারে পরিচিত লাভ করেছি আমরা'
এই দেশ যে সবুজে শ্যামলেতে ঘেরা, অপরুপের সুস্বাদু পদ্মার রুপালী ইলিশের দেশ!
সেই দেশ এখন আর শুধুই অপরুপ ঐ রুপের মধ্যে সীমাবদ্ধ নহে;
এই দেশ এখন এগিয়ে গিয়েছে শিল্পের উৎপাদিত পণ্যের গুণ বিচারে বিশ্বের
দোরকুঠায়।
দ্বিতীয় পর্ব দেখুন;
===×××===
===×××===
বাণী : যে সমস্ত মানুষেরা নিজেকে চিনতে ও জানতে পারে, সেই সকল মানুষেরা কর্মময় জীবনে কর্মস্থলের নিরাপত্তা বিধান নিশ্চিত নিজ দায়িত্ব গুণেই নিজসহ সহকর্মীদের কল্যাণ করে থাকে।।