ও রত্না দাদা নাকি বলে টেংগুড়
আয় তো আমরা বুঝি লিখিতে
পারি না ছড়ার কবিতা! তাতে কি?
চেষ্টা করতে দোষ কি আছে ঐ মনে।


আমরা দু'টি ভাই-বোন কত আদরের
ছিলাম বেজাই ভারী সকলের স্নিগ্ধতায়।
লাগতো ভালা যদি মনে পড়ে সেই যে
ছোট্ট বেলার কথা; নানা বাড়ি হতে নিজ


এক সাথে গিয়ে ছিলাম ফরিদপুরের
উদ্দেশ‍্যে কামার খালির বাস স্ট‍্যান্ডেতে।
মাঝ পথে এসে আবার ফিরি অন‍্য মন
পোষণে' নানা বাড়িতে আরো দুটি দিন
থাকার নেশাতে অজুহাত করে তৈরীতে।


সেই জন‍্যেই বলি কি করে হয় ছড়ার কবিতা।
ঐ মনে লেখা রচনা হবে কি লাভ কাব‍্য নামে
সেই যে ঐ তারনার বাতাসের শোনা গানেরই
সুরেলা সুফলতার শষ্য শ‍্যামলার ছড়ার কবি।


দিন থেকে যাবো বলে পাঁয়তারা করতে সেই
তরে এসে বলি বাস দুর্ঘটনা ঘটিয়েছে, তাই
নানা ভাই ফিরে এলাম আর দু'টি দিন থেকে
যাবো তোমাদেরই সাথে কি যে মজা হবে।


ওরে বোন আয়! আমরা লিখি ছড়ার কবিতা
ছড়ার কবিতা লিখতে ছন্দবেশ ছড়ার কবিতা
দিতে উপহার শিখতে হয় যে অনেক ডস ডজিং
ড্রাফটটিং সুর-তাল রমাঞ্চ ও পঞ্চায়নের চরণ।


কি যে ছিল মন ঐ সময়ের হঠাৎ ঐ আকাশে
মেঘ। সেই তরে তৈরি! দেখবে তুমিতো রবে
কতশত উচ্চতরের মন। এমনই লোক সেই
মন যা নাকি ঐ সময়েরই অনুপ্রেরণার তরে
লেখা' নাও না ধরে এটিই্ একটি ছড়ার কবিতা।
===×××===
===×××===
বাণী : ছড়ার কবিতা লেখা যেমন সহজ নহে! তেমনে জীবন চলার পথে চলতে কখনও ছড়া কবিতার মত ছুট চলাটাও দোষ হবার নহে। তবে যাই করি না কেন? জীবনের সঠিক পথের সন্ধ্যানই শ্রেয় ও উত্তম পন্থা। ছড়া কেঁটে কাকা তোয়া হওয়া সহজ। কিন্তু সেই মনে যদি প্রকৃত মানুষ হয়ে জীবনে সুফলতা পাওয়া না যায়। তাতে ঐ ছড়া ছড়া হয়েই সীমা বদ্ধ থেকে ঐ মনে আর ছড়ার প্রসার লাভে ধন্য করতে পারে না। আর যে জন ছড়ার সাথে নিজেকে গড়তে ও তৈরি করতে পারে। সেই জনেরা সকল কাজের মাঝে ছড়ার সুন্দর ও অপূর্ব বন্ধনের চমৎকার কথামালা কথায় কথায় আলাপ চারিতায় হাস-রহস্যের মধ্য দিয়ে আরো জাগ্রত করে রাখতে সহায়ক করে বিনোদনে অপূর্ব স্বাক্ষর রাখেন।।