‍‍নিরুৎসাহিত না হওয়া ঐ মনে'
একজন সমালোচক বলিলেন'
ওহে কি করছো? এই না কি
হালচাল? তুমি কিছুই পারবে
না করতে! তোমার জীবন শেষ;
এখন করার সময় তোমার ছোট
ভাইদের! ওরাই দেখ কি করতে
পারবে? কথাটা এমনই ভাষাতে'


বললেন যে ভাষাতে প্রকাশে ব্যর্থ।
শুধুই শুনিলাম আর বললাম তাতে
তোমার কি? তোমার নিজের জীবন
নিয়ে একটু ভাব! আমি কি করবো'
সময়ই বলে দিবে! হায়রে ভবঘুরে;
নাই যার চাল-চুলা তার আবার হিসাব
জানা, বিদেশে যেতে সহযোগিতায়
আমি! সেখানে যেয়ে বিপদে পড়ায়'


আমার সহায়তায় দেশে ফিরে আশা।
সেই জায়গায় আমাকেই বলে তুই তো
একেবারে শেষ! তোর আর জীবনে কিছু
করার নেই। এই কথা ঐখানেই ইতি টেনে'
রওনা হই! শুধুই বলে এসে ছিলাম আমি কি
করতে পারবো তা সময়ই একদিন বলে দিবে।
তুমি শুধুই অপেক্ষার প্রহরে থেকো। আমার
যোগ্যতা ও সন্মানের দরজার কাছে সে তো;


নাই! যে সমস্ত ছোট্ট ভাইদের সাথে তুলনায়
বাক-বিতন্ডা করেছেন; তারাও হতে পারে নাই'
ঐ মুখে দিয়েছে গুঁড়ে বালি! তবে কেন হায়রে;
অবুঝ মানুষেরা কেন করো ঔরুপে অমন কর্ম-
কান্ড? হোক না মানুষ যেমনই! কাউকেও ছোট'
কাউকেও বড় না করে কে পারবে; কে পারবে না'
তা বিনা কারণে না ভেবে নিজ জীবনকে সর্বনাশ
করে! অপরের সমালোচনায় বিথা সময় নষ্ট নয়!


কাউকে ভাল কাজে নিরুৎসাহিত না করে রবে মন
প্রকৃত মানুষের তরে! নয় তো ঐ সমালোচনাই তোমাকে
অপূর্ণতায় খুঁড়ে-খুঁড়ে খাবে! যার অভাব কখনই পূরণ
হবার রবে না সেই মনে। তাই কাউকে নিরুৎসাহিত করা
নয়। সেই মনে যে সকল লোক গুলি সমাজে এই ধরণের
কর্মকান্ড ঘটায়ে থাকে সেই গল্পের মত পিছু লোকে কিছু
বলো! কান না দিয়ে নিজ সফলতা অর্জনের প্রচেষ্টায়
একনিষ্ঠ্যতায় সফলতা দেখা দিবে সুখের পরশ অপূর্বতায়।।
===×××===
===×××===
বাণী : সমাজের এক শ্রেণীর সমালোচকের কাজই হলো অন্যের ব্যাপারে সমালোচনা করে বেড়ানো! অপরের বদনাম করে মন নষ্ট করে বেড়ানো' তাই সেই সমস্ত পর নিন্দা ও সমালোচনা হতে দুরে থাকতে হবে। তাদের কোন কথায় কান না দিয়ে উপযুক্ত মানুষ হওয়ার সংকল্পে ব্রত: হয়ে যোগ্য মানুষ হয়ে উঠার চেতনা নিজ জীবনকে জাগ্রত করার অপর নামই হলো সমালোচককে উপড়ে ফেলে উচ্চ শিখরে পোঁচ্ছানো।।