তুমি জন্মে ছিলে এধরাতে
এনেছিল তোমায় বিধাতা
খুব আপন করে কি যে খুশি
চরণে অপলক নয়নের তরে!


আমায় দু'টি চোখ আঁড়াল করে
যাবে যে তুমি কোথায়?
তুমি যে আমার ভাললাগা ভালবাসাতে
মনে হয় কি' ভুলে যাবে তোমারই প্রিয়..


আজকের দিনটি এমনই একটি দিন!
যা স্মরণীয় তোমারই জীবনের চরম স্মৃতির
সেই দিনও ক্ষণ! যা যাবে না ভুলা সেই  মতে
রইলাম স্মরণে তোমারই প্রায়াত আস্থাদনে।


তোমার জন্ম একশত বাইশতম
জন্মজয়ন্তী স্মরণে কবিতা লিখে প্রকাশে।
ওহে প্রায়াত জাতীয় কবি কাজী নজরুল
ইসলাম। তুমি আমাদের গর্ব! তুমিই বাংলার


অহংকার! তুমি ছিলে আছো দ্রোহের কবি,
প্রেমের কবি, গানের কবি, বুলবুল কবি ও দুই
বাংলার জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম।
তুমি এসেছিলে বিধাতার চমৎকার চাওয়াতেই!


এসেছিলে এধরণীতে ১৮৯৯ সালের ২৫ মে
বাংলা ১১ জ্যৈষ্ঠ ১৩০৬ বঙ্গাব্দে ভারতের
পশ্চিম বঙ্গের;
(গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারের হিসাবে সেটা ছিল
১৮৯৯ সালের ২৪ মে);
বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া
গ্রামের পিতা কাজী ফকির আহম্মেদ ও মাতা
জাহেদা খাতুনের ঘরে উজ্জ্বল নক্ষত্রের তরে'


আলোক বর্তিকা মনের আলোকিত করে ঝর
তুফান  মাথায় করে। সত‍্যই তুমি কি সেই
চেতনায় ভরে বাংলার মানুষের মাঝে জাগ্রতের
একজন। ঐ সময় কার গুণি মানুষ! যা বলে


বোঝানো বড়ই দায়!! সেই তরে আপনি ছিলেন অনন‍্য!!
তুলনা হওয়ার নেই অন‍্য কাহারো সাথে' আমি যে বড়ই
ভক্ত তোমার অনুপ্রেরণায় রয় আমার মন ও প্রাণ ভক্তিতে
অনন‍্যের তরে ঐ মনে বিনম্র শ্রদ্ধ‍্যা নিবেদনে। এই জন্মের


একশত বাইশতমের তরে প্রায়াত কালীন পান
যেন বেহেস্ত সেই পবিত্র মনে ফরিয়াদে রত হই
যেন আমার বা আমাদের প্রিয় কবি তিনি যেন
ভাল থাকেন ঐ পর পারেতে হাসিখুশিতে ভরে


আলোকিত কবরের স্বাধের অপূর্ব নয়নের
তরে। কথা দিলাম রইলাম একই সূত্রে গাঁথা মনে।
আমি সামান্য একজন লেখক কি যে ভাল'
লাগছে আমায়! মুখে বলে বোঝানো বড়ই দায়।
"তুমি যে দুই বাংলার জাতীয় কবি"।
===×××===
===×××===
বাণী: জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম পূর্ব বাংলা ও ভারত বর্ষের দুই বাংলার জাতীয় কবি। তিনি ক্ষণ জন্মা। যার তুলনা হয় না অন‍্য কোন মানুষের সাথে। কোন জনমের কালে।।