ছোট ছোট ভাই-বোন
কচি কচি সোনা মন
কি যে ভাল লাগে সেই
আলতো আলতো ডাক ঐ মনে।


ভাই ডাকে মাতিয়ে তোলে
দু'টি মায়া মাখা হাতের স্পর্শের
ছোঁয়াতে জড়িয়ে গালা ও শরীর
ধরে বলে ও ভাইয়া চল যাই
আসি ঘুরে ঐ নানা বাড়ি হতে।


চলো না ভাইয়া বেড়াতে যাই
কি যে আপন ঘর বলে ভাল
লাগে, মনে থাকে না কোন
সংকোচ ভয়-ডর! সাথে আছে


বড় ভাই  কিসের হবে এতো
শংস্বয় বড় ভাই বলে কথা সব
ভুলে রয় ভাল বাসার ছোট ছোট
ভাই-বোনকে বিনোদন দিতে নিজের


জীবনের মহব্বত সুখ শান্তি ভুলে  ঐ
মধুমাখা মায়াবী রুপের প্রতি অপূর্ব
ভালবাসা। সেই ভালবাসাতেও রয়
ক্ষণিক চেতনা। বড় ভাই ঠিকই শত


গ্লানী সয়ে তারপরও মনে করে
আহারে ছোট ভাই-বোন ভুল করেছে
মাফ করে দেই না ওদেরকে! হল মাফ।
ওদেরই কারণে হলে ভুল ওরা কিন্তু কখনও


কোন দিন ক্ষমা করে না! যে বড়ভাই করেছে
কত আদর, স্নেহ, ত‍্যাগ স্বীকার করেছে জীবনে
সেই কথাটিও এক সময়  ভুলে যায় তারা।
ছোট বেলাতে বলতেন ঔভাই আমি তোমার


মত হয়ে একদিন করবো ঐ টা সেইটা দেখবে
তোমায় কত দেখাশোনা করবো জীবনে! বাকী
হবে না কোনই তোমার  আশা আকাঙ্খার সাগর।।
সেই ছোট ছোট ভাই বোনই বড় হয়ে একদিন


কোন প্রকার সংসার তথা বড় ভাইয়ের কথা
মনে করাতো দুরের কথা নিজ ভবিষ‍্যত জীবনের
কথা নাহি ভেবেই করে বসে এমন কর্ম-কান্ড জ্ঞান
হীনের পরিচয়ের কথা যা ক্ষমা করা যায় না।।


না দেখে করে থাকে মান-মর্যাদা না ভবিষ‍্যত!
কি যে কর্ম-ঝঞ্জা’ সমাজে চলে আলোচনা
সমালোচনা। ছোট ভাই -বোন বলে কথা হয়
পরিনতি স্বীকার জীবনে ঐ সেই বড় ভাই বলে


কথা মায়া মাখা সোনা মুখের "বড় ভাই ডাকে
মধুমাখা" সব ভুলে মেনে নিয়ে চলে না চলায়
একই সাথে। বড়ভাই দিল ঠিকই ক্ষমা করে।
এক সময় ওরা কিন্তু কোন ক্ষমা করে না এতো


অপরাধ করে থেকেও কি করে কি ভাবে ছুদ ধরা
যায় সেই ফাঁদ পেতে ছল-ছাতুরীতে ভরে পারলে
অপমান করে বসে অন্তধামে ও প্রকাশ‍্যে। তারপরও
ছোট ছোট ভাই ও বোন কি করা এসো চলি একসাথে।
===×××===
===×××===
বাণী : এই সমাজে যারা পরিশ্রমী তারা পরিশ্রম করেই যায়। যারা মানব কল‍্যাণে ত‍্যাগ স্বীকার করে থাকে তারা করেই যায়। সেই ত‍্যাগে যে অবদান থাকে অবর্ণনীয়। যা কখনও কেহ পরিশোধ করতে পারে না। সেই তরে বড় ভাই ও বোনের অবদান কোন ছোট ভাই-বোন তাদের স্নেহের ঋণ কখনও পরিশোধ করতে পারবে না। যত বড়ই বড় "ভাই ডাকে মধুমাখা" হোক না কেন।।