একমুষ্টি স্বপ্ন লতা।
বিবেক তৃপ্তিহীন, অবহেলিত!
তখন, স্বপ্নে ভেজা ঘাসপাতা।
গহীনে তৃষ্ণার্ত।


রঙ এর মেলায়, স্বপ্নঘোর।
আবেগে পিপাসিত।
কথোপকথন লালন করা,
জীবন তৃপ্তি, এই তো!


আকালে ধ্রুপদী পিপাসা,
প্রাপ্তি ও তৃপ্তি লালন করে।
অকালমৃত্যু সাদা কাপড়ে,
অবস্তান অন্ধঘরে।


প্রেমবতী জগত সংসার।
প্রাপ্তি সাধ, মৃত্যুপথ দরে।
পূর্ণ তৃষ্ণা, মিটানোর জালায়।
জাল বুনে, অকাতরে।


বিবেক এখনো, প্রেমদাস করে।
দোয়াশা চোখের জালে।
প্রাপ্তিই পূর্ণ সাধ,
গোপনে তৃষ্ণার্ত,
অভহেলিত ঘরে।


এই ছিলো বিবেকরহিত,
কিছু, আবেগময় তুবড়ি।
স্বপ্নঘোর বিবেকহীন,
প্রাপ্তিই পূন ছুরী।


পূর্ণ প্রাপ্তি নয়,
গল্প কালে প্রাপ্য ।
নিয়ে আসো প্রাপ্তি,
প্রাপ্তিই স্থর শুনো ।


বিবেক যদি কোনো,
প্রাপ্তিসাধ্য মেলে।
অলিখিত ডায়রি লিখা,
লিখো বিবেকরহিত,
সাহিত্যিক লতা করে!


সাহিত্যরথী বুনা জালে,
বিবেক বিকাশশূন্য।
শূন্যতল থেকে জাল বুনে,
হয়ে আসে,
বিবেকহীন অরুণ।


এক মুষ্টি স্বপ্ন জাল,
বিবেকহীনতায় আঁকা।
শেষাংশ বাক্যকাঠামো,
লাশের প্রাপ্তিসাধ্য কথা ।


এই তো শুরু,
প্রতিটি বিবেক।
কাল,
নিয়ে আঁকা!
বিবেক এর লড়াই,
বহু বড়।
তাই, একদিন ভেবে থাকা।


অবুজ তৃষ্ণার্ত বিবেক,
প্রতিটি প্রতিকূল,
একাংশ আবেগে অপূরণ।
শেষাংশ চেয়ে থাকা ,
আবেগ প্রতিকূলতাপূর্ণ।


বিবেক শেষশয়ন আমেজ।
অন্ধঘরে লাশ হয়ে থাকা।
কল্পিত ছায়া পূর্ন।


বিবেক এর ভাজে,
লতা ছুটেছে।
কবিতা সাহিত্যিক বেজে।
শেষতম শুরু,
বিবেক এর কথা,
আবেগ গল্প সাজে।