এ আত্মা বিধির নিজ হাতে সৃষ্টি হিমাদ্রি
পাঠিয়েছে মোদের সে জগতকুলে
শৈশম্ভের পূর্নিমার হইতে!
পশ্চিমা মেঘে সর্বগ্রাসী ক্ষুদ্র জীবন
অগ্নি উত্থানে পৃথিবীর ভীড়ে
জীবন থেকে যায় অবিরত ইতিহাস জার্নিতে!
রক্তের তাজা দাগে মনীষীরা লিখে যায়
অইসব ধ্বংসাত্মক লীলা পাষাণ্ড রাত্রি দিনের কথা;
একদিন তাই অবুঝ শিশুটিও জেনেছিল
ট্রয় নগরী‚ বেবিলনের সাক্ষাৎ!
ক্ষুদ্র এই ক’দিনের দুনিয়া
ভোরের রঙ হইতে জেগে ডুবে পশ্চিমে গিয়ে;
এভাবেই চলে যায় এ জীবনের খেলাঘর!
ইতিহাস জার্নিতে থাকি যায় উজ্জ্বল নক্ষত্রের ন্যায়
জীবনের অদম্য প্রতিভা ক্ষনশ্বর গ্লানি‚
শাশ্বতের এ পৃথিবী চলিছে তারই পথ ধরে!
চিন্তার নিশীথ অন্ধকারেই ডুবে যাবে একদিন
পুবের সূর্য না বলে কালরাত্রির দিনে!
যখন মানুষেরা ঘুমাবে ঘুমকে অনন্ত ঘুম ভেবে
আর জাগিবে না কোনোদিন তাঁরা;
এখন আর নেই সেই সোনার দিন;
সোনার দিন যে গেছে ফুরিয়ে
কাল ইতিহাসে নীল পাতায় ছেয়ে!