১৮ই জুলাই, ১৯১৮-একটি দেশ, একটি জাতি জেনেছিল
আজ এক মহানায়কের জন্ম হবে ;
পাবে স্বাধীনতার মুক্তি স্বাদ
এমভেজো গ্রামে হয়েছিল মিষ্টি উৎসব!
১৯৬২ থেকে ১৯৯০ দীর্ঘ ২৮ বছর ;
শৃঙ্খলিত হাতে তুমি লিখেছ মানুষের মুক্তির এক পরিস্কার কবিতা
১৯৯৩ সালে বিশ্ব স্বীকৃতির শান্তিতে নোবেল।
১৯৯৪ থেকে ১৯৯৯-কাঁধে তুলে নিয়েছ
জাতির অর্থনৈতিক মুক্তির শক্ত জোঁয়াল
তুমি দেশনেতা থেকে রাষ্ট্রনেতা অঘোষিত জাতির পিতা।
প্রায় এক শতাব্দীর দীর্ঘ জীবনকাল
তুমি কখনো প্রতিবাদী , কয়েদী ও শান্তিবাদী
দেশপ্রেমিক থেকে তুমি বিশ্ব নেতা।
১৯৯৭ সালে সোনার বাংলাদেশ সফরে
এসে, তুমি বলেছিলে “আমিও বাংলার বন্ধু হতে চাই”
এখনো কানে বাজে তোমার সেই দীপ্তিময় ভাষন।
৫ই ডিসেম্বর, ২০১৩-বিশ্বকে অন্ধকারাচ্ছন্ন করে তুমি কাঁদিয়ে গেলে
আত্মপরিচয়ে বলীয়ান শক্ত ভিত্তির এক জাতি
মহাভারতের মত মহাআফ্রিকার আইকন এক মায়াবী জাদুকর তুমি!
হে মহান নেতা, আমরা তোমার দেশপ্রেমিক
জনগনের বন্ধু হতে চাই
শিখতে চাই “কীভাবে দেশকে ভালবাসতে হয় ।
আমাদের এখন এই মুহুর্তে যেটা খুব বেশী প্রয়োজন!!
“ম্যান্ডেলা গ্রহ” থেকে শান্তির বারতা পাঠাবে তুমি
তোমাকে অভিবাদন হে মহাপুরুষ, তোমাকে লাল সালাম।