(সাংস্কৃতিকজন তৃষ্ণাকে নিবেদন)


যদিও আজই তোমার কণ্ঠ
শুনলাম আর ঠিক হয়ে
গেলাম মুগ্ধ মনে হল কত
আগের পরিচিত আমরা যেন
আপন দুজন, একটা আনন্দ
বাতাস দোলা দিয়ে গেল
সারা শরীর জুড়ে মন হয়ে
উঠলো আনন্দিত।


যদি হতাম কবি তবে
তোমারই জয়গানে লিখতাম
ভালবাসার অবিনাশী সব
কবিতা! অথচ আজই
তোমার কণ্ঠ শুনে মুগ্ধতা
ছুঁয়ে গেলো সত্যিই
অসাধারণ কণ্ঠ তোমার
মনের মানসপটে এঁকে
ফেলেছি তোমার ছবি যদিও
আমি কোন শিল্পী নই নই
কবি তবুও মন চায় হয়ে যাই
কবি কিংবা শিল্পী।


ভালবাসা সে এক অবিনাশী
পাওয়া যার কোন শেষ নেই,
আছে জীবনকে জয় করবার
পরম পাওয়া, অনিবদ্ধ ইচ্ছা
জেগে উঠে মনের কোণে
যেন জয় করি তোমাকে
খুঁজে নেই তোমাকে যেন সুখ
খুঁজে সুখ খুঁজে পাওয়া সত্যি
তুমি অনন্য মুগ্ধতায় ভরিয়ে
দিলে।


স্বপ্ন এবং বাস্তবতার মাঝে
যখন তুমি এলে তখন ভোরে
আলোও ফুটে উঠেছে
চারদিক রাঙিয়েছে প্রভাতী
সূর্য, আজ যে প্রথম সূর্যের
আলোয় উদ্ভাসিত তুমি আর
তুমিই আমায় রাঙিয়ে
দিয়েছো ঠিক যেন প্রভাত
পাখির গানের মতো;
মুগ্ধতায় যেমন ছুঁয়ে দিয়েছো
তুমি।