অর্থনীতিবিদ অস্টিন রবিনসনের  ভাবনায়
“দুর্ভিক্ষ ও মুত্যুতে টিকবেনা বাংলাদেশ”
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জারতো বাংলাদেশকে
"Bottomless Basket" বলতে দ্বিধাই করলেননা।


কিন্তু,
স্বাপ্নিক  বঙ্গবন্ধু ছিলেন অবিচল ও দুরদর্শী ব্যক্তিত্ব
তিনি স্বপ্ন দেখতেন,
এদেশ হবে উন্নত ও আধুনিক রাষ্ট্র
এবং যা হবে “স্বপ্নের সোনার বাংলা”
তাই,
বিশ্বের সাথে তাল মেলাতে নিয়েছেন নানান পরিকল্পনা
কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিসহ
সকল খাতে  পরিকল্পিত উদ্যোগ ও কার্যক্রম বাস্তবায়নে
শুরু হয় তাঁর অদম্য পথচলা।


তারই ধারাবাহিকতায়
সেই বঙ্গবন্ধুরই কন্যা শেখ হাসিনা
আধুনিক বিশ্বায়নের যুগে
এদেশকে করেছেন ডিজিটাল বাংলাদেশ।
এখন,
জনগণ গ্রামে বসেই পাচ্ছেন শহুরের সুবিধা।
নিজের টাকায় পদ্মা সেতু, মেট্টোরেল আর কর্ণফূলী ট্যানেল
আমাদের আত্মবিশ্বাসকে করেছেন দৃঢ়তর।
‘বাংলাদেশ উন্নয়নে বিশ্বে এখন রোল মডেল।’


এবার আরও এগিয়ে যাওয়ার পথে
আমরা হতে চাই,
একটি স্মার্ট বাংলাদেশের নাগরিক।
তাইতো,
বঙ্গবন্ধুর কন্যার প্রবল আত্মবিশ্বাসী ঘোষনা
‘গন্তব্য এখন দুই হাজার একচল্লিশ
চার মূল ভিত্তির উপর গড়ে উঠবে র্স্মাট বাংলাদেশ
স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট গভর্নমেন্ট এবং স্মার্ট সোসাইটি।
আমরা পাবো,
“সাশ্রয়ী, টেকসই, বুদ্ধিদীপ্ত, জ্ঞানভিত্তিক, উদ্ভাবনী বাংলাদেশ।”


“আমরা এগিয়ে যাবো, এ আমাদের বিশ্বাস।
বিশ্বের বুকে মাথা করিব উঁচু, ছাড়িব মুক্তির নিশ্বাস।”