কিছুটা এগুলেই পাব সুরসী
তার পাশে আরো কিছুটা দূর
একটি রাখাল বাজায় বাঁশি।
বাঁশির সুরে,মন উড়ে,
ভাব প্রকাশ করে সে গানে গানে
তার গান কখনো আঘাত হানে মনে।
অদ্ভুত যে ভাই দেখতে তারে।


চক্ষু তার অগ্নিশিখা
এক নজরে পেয়েছিলাম তার দেখা।
চাল তার সন্ত্রস্ত,বাঁশি নিয়ে থাকে সদা ব্যাস্ত।
শুনেছিলাম একদিন খুব ভোরে,তার বাশঁির সুরে ফুটে উঠেছিল যেন মোর রেখা।
কে সে রাখাল? কে?
চমকিত হয়েছিলাম তাকে দেখে।
কত দিন হয় না তার নাওয়া-খাওয়া.
একই জায়গায় থাকে বসে,আসে পাশে গাছ-পালা তাকে দেখে হাসে,কোথাও তার হয় না যাওয়া।


রচনাকালঃ-০৫/০৯/২০২০।