কিরণ রাজা ঢালছে কিরণ অমূল্যয়ন ভাবে
তার সমমান  নেই তুলনা শত গ্রহের তাপে।
পূর্ব দ্বারে কিরণ ছাড়ে সব দরজা খুলে
প্রজাপতি কোমল রোদ্রে গুন গুন গান সুরে।
             ভোরের রোদ্রে সোনা জ্বলে
              ঢেউ গড়ছে তালে তালে
              সোনা বর্ণ কিরণ ছাটা
              মনি মুক্তা দেহে রাখা মাখা।
মাঠ পথ ভূবন ক্ষেতে সোনা বর্ণ জ্বলে
জলের ছাঁয়া অপর ঢেউয়ে জ্বলছে রংবিরঙ্গে।
কিরণ ছাড়ে ছাঁয়া গড়ে দেখতে সোনা রং
ঘর দরজায় সোনা বর্ণ কাঁপছে রং ঢং।
            পাখিরা সব স্বপ্ন ভাঙ্গায়
            সূর্য্যের আলোয় আধার পালায়
            সোনা মনি পড়ছে পাঠে
            চলছে কাজি মাঠের কাজে।
বন ভূবনে দেখছি ঐ পাকপাখালির ঝর
পেখম খুলে রইছে বসে বৃক্ষলতার ঘর।
কত শত দুলছে বাদুর ফল ভোজনের বেলায়
সোনা মনি ফুলে তোড়ায় দেখতে দোলনা দোলায়।
             প্রজাপতি উড়ে চলে
             ওদের ভোজন ফুলে ফলে
             নৌকা বায় ঢেউয়ের তালে
             আতাল বিতাল শাপলা দোলে।
সূর্য্যের কিরণে গড়বো জীবন শিক্ষা বিদ্যার ভরে
তরতরিয়ে বাড়বে শিশু বৃদ্ধি খাওয়ানের পরে।
যেমন চুক্তি কর্মে ভক্তি টানে নেই-কো অবহেলা
তেমনি শিশুর জীবন গড়ি পূর্ব কিরণ বেলায়।
              সূর্য্য রাজা কিরণ ঢালে
              রাত কেটে যায় পূর্ব ভোরে
              পৃথিবীর সব মায়া টান
              জল,বায়ু আর রোদ্রেই প্রাণ।