"জ্বলছি নিজের বাড়িতে, আমার বধূর  ঝাড়িতে"
বন্ধু হাসান বললো সেদিন, "ঝাড়ির বিচার চাইব যেদিন
সেদিন বোধহয় খেতে হবে গরুর মতো চাড়িতে!"


তার পরেতে বললো সে, "তুই ঝাড়ি ক্যান খাস না রে?
লক্ষ্মী বোধহয় তোর বধূটা, ঠিকই আমি বুঝেছি তা
তাই তো বলছি মুক্তি পেতে আমায় কিছু বুদ্ধি দে।"


আমি বলি, "শোন রে ভাই, রাজারও যে মুক্তি নাই
বধূর ঝাড়ি পারলে খেতে, সংসারে সুখ আসবে তেতে,
সেই পুরুষই ভাগ্যবান হয়, মুখ বুজে যে ঝাড়ি খাই।


করিস না তাই আর্তনাদ, দূর কর সব অবসাদ
হালকা করে নে না রে বুক, ভাব এটাকেই স্বর্গের সুখ,
মনে মনে ভাব না রে ভাই এটাই আসল আশির্বাদ।"