ছায়ার বুকের মধ্যে তুলসি পাতার জল দিয়ে
পিঁপড়ের মতো করে শুঁকেছি হাজার জানালায়,
তখন অভিধানের সব পাতা একত্রিত হয়ে
স্বরবর্ণের কবলে গলিত শিশার স্রোত এঁকে
ভেঙে গেছে সমুদ্রের পোস্তা করা সীমাহীন পাড়।


বিচ্ছুরিত তীব্র গন্ধ হীরার খনিকে করে গেছে
গন্ধময় ত্তঁচলাকুড়। নিজেও সে বোঝেনি কখনো...
কি করে বটের বীজে জন্মেছে ধুতরার গাছ।
যার ফলে ভুলে গেছে চল্লিশ চোরের গুহামন্ত্র
তবে এটা বুঝে গেছে বনের পক্ষির মাঝে নেই
ভালোবাসা কিংবা কোন সঙ্গীত শেখার পাঠশালা।


সে ভূত তাড়াতে গিয়ে অগ্নিতে তলিয়ে ফেলে নদ
বলেছে সে নস্যি নিয়ে আপন দু হাতের তালুতে
"ছাই ও থাকে না পড়ে হৃদয়ের স্বপ্ন পুড়ে গেলে।
সেখানে সবুজ পাতা নীল ট্যাটু আঁকলো বিস্বাদে!
এসো না-গো মধ্য বেঁচে "কিনে নেই ছায়াবৃত সূর্য।"