তিনি যখন বুদ্ধি প্রাপ্ত হলেন
তখন দুনিয়ার রীতি দেখে বুঝলেন
উনি নিজে থেকেই দুনিয়াতে আসে নাই,
উনাকে কেউ তৈরি করেছেন এবং
দুনিয়ায় পাঠিয়েছেন,
উনার কেউ স্রষ্টা আছেন।


কিন্তু কে উনার স্রষ্টা? এ কথা তার জানা নেই,
উনি স্রষ্টার সন্ধানে মাথা নোয়ালেন
হাঁটু গেড়ে মাথা আরো নিচে নোয়ালেন
তারপর নতজানু হয়ে স্রষ্টাকে ডাকলেন,
স্রষ্টা সাড়া দিলেন না!


তারপর কেঁদে চোখের জল ঝরালেন এবং
হৃদয় মোমের মতো গলিয়ে সিংহাসন পেতে দিলেন
অতঃপর স্রষ্টা তার ডাকে সাড়া দিলেন,
তিনি স্রষ্টাকে খুঁজে পেলেন।


তিনি স্রষ্টার সন্ধান পাওয়া মাত্রই
স্রষ্টা তাকে একটি সুসংবাদ দিলেন এবং
ভালোবাসে ডাকলেন মুমিন,
মূলত স্রষ্টা মুমিনকেই আদেশ নিষেধ করেছেন,
আমার মতো নামমাত্র মানুষকে না!


আমি কুরআনের তরজমা পড়েছি
তিঁনি সেখানে মানুষকে ডাকেন নাই
তাদের কোনো প্রতিশ্রুতিও দেন নাই।
স্রষ্টা কেবল তাদেরকেই ডেকেছেন
যারা স্রষ্টাকে ডাকে।


স্রষ্টার আরশের ছায়া এবং
আকাশের নাজ-নেয়ামত কেবল তাদেরই জন্য,
যারা জান্নাতের টিকিট প্রাপ্ত!
কে কে জান্নাতের টিকিট প্রাপ্ত? জেনে নিন -
স্রষ্টাই ভালোবেসে যাদের ডেকেছেন মুমিন।