চলো প্রিয়ন্তী,
পঁচিশে মার্চের অন্ধকার কাটিয়ে
ছাব্বিশে মার্চের রক্তিম সূর্যের মতো
আমরা নতুন দিগন্তে উদয় হই,
প্রভাতে এপ্রিলের ফুলগুলো মাড়িয়ে
আমরা প্রতিবাদী শ্রমিক হই;
তারপর জুন জুলাইয়ের রিজু পথ ধরে
উপস্থিত হই আগস্টের মুখোমুখি!
বেদনা বিধুর দিন ক্ষণ শেষে
চলো হেসে উঠি তনয়ার পয়দা উল্লাসে।


এভাবে আর কত সামনে এগোবো?
সে কথা পরেই বলি, ধৈর্য ধর!
আসুক ষোলোই ডিসেম্বর,
তখন বিজিত হদয়ে দুজনেই নির্ভয়ে
স্বাধীন চেতনায় প্রেমে পড়বো।


প্রাণের নিঃশ্বাসে- আত্মবিশ্বাসে-
চলো দু'জনে স্বপ্নের বীজ গারি,
স্বপ্নের শেকড় গজাতে না গজাতেই
উপস্থিত হলে পহেলা ফেব্রুয়ারি
আমরা কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাবো,
তখন হৃদয়ে ফুটবে প্রেমের ফুল।
আমি তোমাকে প্রেম নিবেদন করতেই
যখন বলে উঠবে চলো বিয়ে করি,
তখন মুচকি হেসে বলবো অপেক্ষা করো
আসুক ঊনত্রিশে ফেব্রুয়ারি।


বিঃদ্রঃ [১লা অক্টোবর ২০২৩ খ্রিস্টাব্দে দৈনিক আলোকিত প্রতিদিন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে]