আমি প্রতিবাদী হয়ে বলব
প্রতিরোধ গড়ে
প্রহরে প্রহরে
প্রখর আনলে জ্বলব।


আমি দূরন্ত মনে
শুভ আয়োজনে
সূচী করে যাব কল্যাণ;
অতুল আভাসে
বাতাসে বাতাসে
বয়ে যাবে সেই সু-ঘ্রাণ।


আমি নতুনের পথ চলব
দিগন্ত পথে
পদে পদে যেতে
অনিবার হয়ে লড়ব।


দিপ্ত বাণীতে
প্রভাত পেরিতে
ঘনিয়ে আনিলে কালো রাত।
ভুলে মায়া-মোহে
দূর্বার দ্রোহে
ভেঙ্গে দেব সেই কালো হাত।


আমি মৃত্যুর ভয়ে ভিতু নই
তারুণ্য বানে
তরুন প্রাণে
মৃত্যুকে জয় করবই।


অভয় তিথিতে
মৃত্যু-ফনিতে
তুলবে না ফনা তুলবে না;
দূর-দান্ত-পনা
দূষনের কনা
মেঘের দানবে ভরবে না।


আমি উচ্চেস্বরে বলে যাই
নরপিচাস আর
নৈরাজ্জ্যকার
তোরা হলি সবি ভাই ভাই।


তোরা ঘৃনিত, তোরা তান্ডবী।
তান্ডবে তান্ডবে
তোরা হলি সবে
ভুঁইফোর যত আজগবি।


ধরনীর তীরে
তোরা ধিরে ধিরে
ভরে দিলি ভিন আচরে;
অজানা কি আশে
ব্যাকুল পিয়াসে
মনুষ্য পড়েছে ফাপরে।


ওরে হুসিয়ার, তোরা সাবধান;
তারুণ্য ধ্বণীতে
কাঁপিতে কাঁপিতে
হয়ে যাবি তোরা খান খান।


সমুদ্র সীমায়
বিনাশি ধারায়
বিব্রত তোর যত গ্লাণী-
তুলবে না ঝড়
পবন নিথর
কুলে কুলে মোর হাতছানি।


আমি সূর্য ধারায়
অগ্নি শিখায়
বাঁধিব অনল কুন্ডলী;
হবি ছার খার
আসবে না আর
বিনাশের দুর্দিনগুলি।