পুরুষ কখনো কখনো দস্যু হয়,
হয়তোবা কেউকেউ দস্যুতা প্রত্যাশা করে!
পুরুষ জলাশয়ের মতো নিবিড় কোনো বস্তু নয়,
বলা যেতে পারে গোলাপের সুবাস ছড়ানো পুরুষ
এই শহরে নিতান্তই বিরল।
পুরুষ-কখনো কখনো কঠিন শীলা পাথর,
ঘোড়ার পিঠে ছুটে বেড়ায়....
তাঁর আস্তিনের নিচে থাকতে পারে সুসজ্জিত অস্ত্র,
আগুন মাখা চোখ যেনো রক্তাক্ত অঙ্গার!


পুরুষ- হাড়ভাঙ্গা শ্রম-ঘাম, রক্ত ব্যয় করেও অবিচল,অগ্রগামী,
আধপোড়া শরীর দিয়েও ভালবাসতে জানে!
তেমনি অস্ত্র হাতে মারতেও পারে, মরতেও পারে।


পুরুষ- যতক্ষণ লন্ঠন হাতে জেগে থাকে-
কেটে যায় দুঃসহ রাত্রি
তেমনি করে রাত দ্বিপ্রহরে ঠোঁটে ঠোঁটে রেখে
শীৎকারে বাদ্যও বাজায়!


রমনী দমনেও পুরুষ, চয়নেও পুরুষ
বিশাল পাপেও পুরুষ, তাপেও পুরুষ,
পূণ্যতায় কিংবা স্বর্গের অলিন্দেও......


তবুও নিশ্চিত করে বলতে পারি-
ছয় ইঞ্চি লুকানো অস্ত্রের দাবীদার অনেকেই পুরুষ, কেউকেউ কাপুরষ!


সেই উত্তম পুরুষ-গঞ্জের হাটে কিংবা রাজপথে ঝড় তোলে বিনিময়ে রাজা যায়, রাজা আসে!