বক্ষ ছাতির চাপ অসহনশীল আজ
তাই সহ্যের বাঁধেও যে ফাটল...


লোকচক্ষুর আড়ালে
সাধুতায় চামড়ার স্বাদের মিষ্টত্ব নিয়েছি।
যৌনতার তীব্রতা,
সমাজের মাথায় চেপেছে যখন
তখন তো সবই রাইট,
আর আজ তুই বেশ্যা,মাগী,খানকি!


তবে কেনো!
নিশীথিনীরা কি মানুষ নয়?
শিশ্নের সাময়িক উম্মাদনার প্রশ্রয়ে,
বাচবিচারের বালাই কই?


আবার,
নিজের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে রায়ও দিয়েছি
মিথ্যে বুলির এ সমাজে।


আমি পাইনা, তাই সুশীলের কাছেও উত্তর চাইনা।
বিবেক যেখানে ঘুমন্ত,
মনুষ্যত্ব তো ফসিল হয়েছে সেই কবেই।


নাহলে কি আর পাগলিনী অন্তঃসত্ত্বা?
দু বছরের শিশুর জননেন্দ্রিয়ে রক্তক্ষরণ?


নারীবাদী হয়েই কামলীলায় মত্ত গুরু-সাধু শিষ্যরা।
রাজপথে তারাই আবার ব্যানার-ফেস্টুন হাতে
জাস্টিস জাস্টিস বলে ফেনা তুলছে মুখে।


হাসি-কাঁদি আমাতেই আমি,
নেহাৎ হোমোস্যাপিয়েন্সের তোকমা ঝুলানো।
না হয় কত আগেই অন্য প্রাণীকুলের ভৎর্সনায় জীবন যেতো তা কে জানে...