তুমি হাতে আঁকা ছবির মতো অপূর্ব
তুমি চাঁদের বাকে জোস্মা ঝড়া শুভ্র ।
তুমি রংধনুর পটে জীবন ছোয়া সাজ
তুমি সূর্যের দিগন্ত পেরিয়ে আনন্দ বাজ ।
তুমি কল্পতরুর স্বতংস্ফুর্ত মায়াবী ঘনঘটা
তুমি স্বর্ণালী প্রান্তের পরিস্ফুটিত বনলতা ।
তুমি রক্ত গোলাপ মিলনের দিন রাত
তুমি পান্জ্ঞায় পান্জ্ঞা রাখা বিশ্বাসের সাথ ।
তুমি কবিতার শিরোনাম বিশুদ্ধ মন
তুমি খোলা আকাশ জীবন ছন্দের প্রাণ ।
তুমি নির্মল ঠোঁটের জাগ্রত নিষ্প্রাণ হাসি
তুমি রেশমি চুঁড়ি শব্দের অনাবিল মিষ্টি প্রিয়াসী ।
তুমি শ্রাবণ ঝড়া অক্কোপট্টো স্বাধীন প্রান্ত মেঘের ভেলা
তুমি কুল থেকে কুল একুল ওকুল ঢেউয়ের খেলা ।
তুমি শরৎ এর কাশঁবন আর নীলান্ত পবণে সোনা ঝড়া রৌদ
তুমি রুপের আগুনে কুন্ডলী পূজোঁয় মায়াবী প্রেমের সৌদ ।
তুমি যৌবন জোয়াঢ়ে জীবন পাতায় হেমন্তের পাকাঁ গৌধূলী
তুমি শীতের কাথাঁয় জড়ানো খেজুরের রস আর ভাপা পিঠা
তুমি বসন্তের নব ফোঁটা একান্ত জীবন ছোয়া দ্বীপালী ।
তুমি গ্রীষ্মের দক্ষিণা হাওয়া মিষ্টির সুগন্ধি বাতাস
তুমি বর্ষার পদাবলী আনন্দ বারতার একছত্র বৃষ্টি
তুমি বর্ণনায় অপরুপ, যা তোমার বর্ণনায় তুমি ।